মুসলমানদের বড় উৎসব ঈদ। সেই ঈদকে ঘিরে মান꧑ুষের থাকে নানান রকম পরিকল্পনা। নাড়ির টানে বাড়ি যাওয়া সবার পরিকল্পনার একটি বড় অংশ থাকে। তবে এই বাড়ি যাওয়া পথে যানজট সহ আরও কিছু কারণে ভোগান্তি বাড়ে। ঈদযাত্রায় অন্যান্য ভোগান্তির সাথে বড় এক সমস্যা বমির প্রবণতা। ভ্রমণের সময় অনেকেই ভোগেন 🐻এ সমস্যায়। তবে কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এ প্রবণতা অনেকটাই কমে আসে। চলুন জেনে নেই সেসবই—
* যাত্রা শুরু🌱র অন্তত এক ঘণ্টা আগেই খা꧅বার খেয়ে নিন। হালকা খাবার খান, যা সহজে হজম হয়।
*বাজারে নানান রকমের বমির প্রবণতা কমানো𓃲রꦫ ঔষধ পাওয়া যায়। ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খেয়ে নিতে পারেন। তবে ঔষধটি খেতে হবে খাবার খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগেই।
* ভ্রমণের সময় যানবাহনের জানালার পাশের আসন নিতে চেষ্টা করুন এবং যেসব🍒 যানবাহন শীতাতাপনিয়ন্ত্রিত ও জানালা খোলা যায় না সেসব বাহন এড়িয়ে চলুন।
* যানবাহনের সামনের দিকের আসনে বসতে চেষ্টা করুন।𒀰 ট্রেনের ক্ষেত্রে গন্তব্য অভিমুখে বসার 🍒চেষ্টা করুন।
* নিজস্ব যানব✨াহনে যাতায়াত করলে এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করুন। সেক্ষত্রে পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে সহনীয় এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করতে পারেন।
* ভ্রমণের সময় দূর দিগন্𝐆তের দিকে চোখ রাখুন। মুঠোফোন বা অন্য কোনো গ্যাজেটের পর্দা কিংবা চলমান কোনও কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকবেন না।
*মাথা এলিয়ে🍃 দিয়ে মাথা স্থির রাখতে চেষꩵ্টা করুন। চোখ বুজেও থাকলেও বমির প্রবণতা কমে যেতে পারে।
💖*ভ্রমণের সময় আদাকুচি চিবুতে পারেন অল্প করে। হালকা কোনো সুগন্ধি দ্রব্য রাখতে পারেন হাতে। তবে মনে রাখবেন, তীব্র গন্ধে বমির প🐓্রবণতা বাড়ে।