জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী টাইফুন ‘শানশান’। এই টাইফুনের জেরে ইতোমধ্যে জরুরি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কিউশু ও হনশু দ্বী⛄পের কর্তৃপক্ষ। বাতিল করা হয়েছে বহু অভ্য💞ন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
বুধবার (২৮ আগস্ট) জাপানের সরকারি সম্প্রচার মাধ্যম জানিয়েছে, স্থানীয় ♛সময় বুধবার দুপুর ২টার 🅠দিকে টাইফুন ‘শানশান’ ইয়াকুশিমা দ্বীপ থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় কিউশু দ্বীপের কাগোশিমা ও মিয়াজাকি অঞ্চলের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
দেশটির মন্🅷ত্রিপরিষদের চিফ সেক্রেটারি ইয়োশিমাসা হায়াশি জানান, ‘শানশান’ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) অত্যন্ত শক্তিশালী হয়ে দক্ষিণ কিউশুর দিকেജ অগ্রসর হবে। ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যা অতীতের তুলনায় ‘হিংস্র বাতাস’ ও ‘উঁচু ঢেউ’ বয়ে আনবে।
জাপানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, টাইফুনটি কয়েকদিনের মধ্যে রাজধানী টোকিওসহ মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের দিকে কিউশুতে আঘাত হানবে। কর্তৃপক্ষ বুধবার কিউশুর কাগোশিমা প্রদেশ এবং মধ্য হনশু দ্বীপের আইচি ও শিজুওকা অঞ্চলের আꦚট লাখেরও বেশি বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ জারি করেছে।
জাপান এয়ারল𓃲াইন্স বুধবার ও বৃহস্পতিবারের জন্য নির্ধারিত ১৭২টি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এবং ছয়টি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করেছে। অল নিপ্পন এয়ারওয়েজের (এএনএ) ২১৯টি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট এবং বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের (৩০ আগস্ট) জন্য নির্ধারিত চারটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল🐽 করেছে। এসব ফ্লাইটে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ যাতায়াত করার কথা ছিল।
এর আগে জুলাইয়ে প্রকাশিত এক গবেষণায় 🎃দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনেরꩲ কারণে জাপান অঞ্চল টাইফুনের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এই ঝুঁকি আরও দ্রুত তীব্রতর হচ্ছে এবং দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।