• ঢাকা
  • সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত শতাধিক, থানায় আগুন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৪, ১২:১৫ পিএম
ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত শতাধিক, থানায় আগুন

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ফুটবল ম্🍰যাচে প্রতিদ্বন্দ্বী সমর্থকদের মধ্যে হওয়া এই সংঘাতে প্রায় ১০০ জন নিহত হয়েছেন। খেলা চলাকালীন রেফারির একটি সিদ্ধান্তকে ঘিরে সমর্থকরা মাঠে ঢুকে পড়ে এবং এরপরই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

সোমবার (২ ডিসেম্ব🅺র) এক প্রতিবেদনে এ𒁏ই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

এএফপির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, রেফারির একটি সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে গꦉন্ডগোলের সূত্রপাত। পরে তা স্🐲টেডিয়ামের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ে। থানায় আগুন ধরিয়ে দেয় উন্মত্ত জনতা। সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে জানানো হচ্ছে না। তবে হাসপাতালের মর্গ মৃতদেহে ভরে গিয়েছে। হাসপাতালের মেঝেতে সারি সারি দেহ শোয়ানো রয়েছে।

এদিকে এ সংঘর্ষের কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যꦇমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, মাঠের মধ্যেই সংꦕঘর্ষ হচ্ছে। পরে তা মাঠের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। মাঠে প্রচুর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায় বিভিন্ন স্থানে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মাঠে থাকা এক ব্যক্তি জানান, রেফারির একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। মাঠে বেশ কয়েক জন সমর্থক ঢুকে পড়েন। তার পরে দুদলে🧔র মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। তা ক্রমেই বড় হয়ে যায়। উত্তেজিত জনতা এনজেরেকোর থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়।

গিনির জুনটা নেতা মামাদি দৌমবৌয়াকে স𝕴ংবর্ধনা দেওয়📖ার জন্য এই ফুটবল ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছিল। ২০২১ সালে জোর করে গিনির ক্ষমতা দখল করেছিলেন মামাদি। নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেছিলেন তিনি। পরে আন্তর্জাতিক বিরোধিতায় ক্ষমতা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। আগামী বছর মামাদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের লড়াইয়ে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন। এই রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হলো।

এর আগে গিনির ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্যতম গণহত্যাও একটি স্ট𒅌েডিয়ামে সংঘটিত হয়েছিল। ২০০৯ সালে রাজধানী কোনাক্রির এক স্টেডিয়ামে বিরোধীদের সমাবেশে সৈন্যরা গুলি চালালে ১৫৬ জন নিহত হয়। নিরাপত্তা বাহিনী টিয়ার শেল নিক্ষেপ এবং স্টেডিয়ামে চার্জ করায় অনেকেই গুলি, ছুরিকাঘাত, মারধর বা পদদলিত হয়ে পিষ্ট হয়েছিলেন। ধর্ষণের শিকারও হন বহু নারী। ওই ঘটনায় সাবেক সামরিক শাসক মুসা দাদিস কামারাকে সম্প্রতি গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকায় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

Link copied!