• ঢাকা
  • শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যে কারণে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা করবে না কলকাতার হাসপাতাল


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ৩০, ২০২৪, ১১:৫১ এএম
যে কারণে বাংলাদেশিদের চিকিৎসা করবে না কলকাতার হাসপাতাল

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর কলকাতার মানিকতলা এলাকার জেএন রায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আর বাংলাদেশ থেকে আসা রো🀅গীদের চিকিৎসাসেবা দেবে না। বাংলাদেশে ভারতীয় পতাকার অবমাননা এ𓃲বং দেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। 

শুক্রবার (২৯ নভেম꧅্বর) জেএন রায় হাসপাতালের একাধিক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা পিটিআইকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের জেএন রায় হাসপাতাল অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত বাংলাদেশি রোগ♋ীদের চিকিৎসা করবে না বলে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।

জেএন রায় হাসপাতালের কর্মকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত বলেন, “আমরা একটি বিজ্ঞꦉপ্তি জারি করেছি যে আজ থেকে অনির🀅্দিষ্টকাল পর্যন্ত আমরা কোনো বাংলাদেশি রোগীকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করব না। ভারতের পতাকা অবমাননার প্রতিবাদে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত অত্যাচারের প্রতিবাদের অংশ হিসেবে কলকাতার অন্যান্য হাসপাতালগুলোকেও একই ধরনের পদক্ষেপ (বাংল🦩াদেশি রোগীদের চিকিৎসাসেবা বন🦹্ধ) নেওয়ার আহ্বান জানান শুভ্রাংশু ভক্ত। 

শুভ্রাংশু ভক্ত বলেন, “পতাকার অপমান হচ্ছে দেখে আমরা বাংলাদেশিদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বাংলাদেশের স্বাধ🍸ীনতাযুদ্ধে ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। তাপরও আমরা বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব প্রত্যক্ষ করছি। আমরা আশা করি অন্যন্য হাসপাতালও আমাদের সমর্থন করবে এবং একই ধরনের পদক্ষেপ নেবে।”

এর আগে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে বাংলাদেশি রোগী দেখা বন্ধ করেন প্রখ্যাত ভারতীয় স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল সাহাไ। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননার একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, “বুয়েটের প্রবেশপথে ভারতীয় জাতীয় পতাকা বিছিয়ে রাখা! চেম্বারে বাংলাদেশের ♍রোগী দেখা আপাতত বন্ধ রাখছি। আগে দেশ, পরে রোজগার। আশা রাখব সম্পর্ক স্বাভাবিক না হওয়া অবধি অন্য চিকিৎসকরাও তাই করবেন।”

Link copied!