• ঢাকা
  • বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কী হয়েছিল রাতে, যা বললেন রাহনুমার স্বামী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২৪, ১২:২৩ পিএম
কী হয়েছিল রাতে, যা বললেন রাহনুমার স্বামী
রাহানুমা সারাহ

রাজধানীর হাতিরঝিল থেকে এক নারী সাংবাদিকের লাশ উদ💜্ধার হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দিবাগত রাতে লাশটি উদ্ধার হয়। তার নাম রাহানুমা সারাহ⛎ (৩২)। তিনি বেসরকারি টেলিভিশন জিটিভির নিউজরুম এডিটর ছিলেন।

রাহানুমার স্বামীর ভাষ্য, তিনি পানিতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা ♌করেছেন। তবে পুলিশ বলেছে, এটা আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেলে বলা যাবে।

রাহানুমার স্বামীর নাম সায়েদ শুভ্র। তারা রাজধানীর কল্যাণপুরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। রাহানুমার বাবার নাম বখতিয়ার শিকদার। বাড়ি নো🐈য়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায়। দুই বোনের মধ্যে রাহা��নুমা ছোট ছিল।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, মঙ্গলবার রাত পৌনে দুইটার দিকে রাহানুমাকে নিথর অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি ব♏িভাগে নিয়ে আসেন পথচারীরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। তার লাশ কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে।

হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, হাতিরঝিল লেকের পানিতে রাহানুমার নিথর দেহ ভাসছিল। পথচারীরা দেখে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। এটা আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে বলা যাবে। তার ♏বাবা নোয়াখালী থেকে ঢাকায় এসেছেন। তিনি থানায় যে অভিযোগ দেবেন, সেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্বামী সায়েদ শুভ্র বলেন, মঙ্গলবার রাহানুমা অফিসে গিয়েছিলেন। রাতে বাসায় না ফিরে এক ব্যক্তিকে দিয়ে বাসাভাড়ার টাকা পাঠিয়ে দেন। তিনি তাকে ফোন করেন। বলেন, বাসায় না এসে অন্যকে দিয়ে কেন টাকা পাঠিয়েছ? তখন রাহানুমা বলেন, তিনি ব্যস্ত আছেন। এই বলে ফোন র💃েখে দেন। দিবাগত রাত তিনটার দিকে তিনি খবর পান, রাহানুমা হাতিরঝিল লেকের পানিতে ঝাঁপ দিয়েছেন। ঢাকা মꦅেডিকেল কলেজে গিয়ে তিনি রাহানুমার লাশ দেখতে পান।

সায়েদ শুভ্র আরও বলেন, প্রেম করে সাত বছর আগে তারা পরিবারকে না জানিয়ে বিয়ে করেছিলেন। তাদের মধ্যে কোনো ঝগড়া হয়নি। তবে বেশ কিছুদিন আগে থেকে রাহানুমা আলাদা হয়ে যেতে চাইছিলেন। তা𒆙রা কাজি অফিসে গিয়ে বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন করতে চেয়েছিলেন। ত🐎বে দেশের পরিস্থিতির কারণে তা আর করা হয়নি।

Link copied!