শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে রোজ একটি করে ডিম খাও﷽য়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদেরা। কারণ, ডিমের মধ্যে থাকে কমপ্লিট প্রোটিন। তা ছাড়াও ডিমে রয়েছে নানা রকম ভিটামিন এবং খনিজ। তাই শিশু থেকে বৃদ্ধ প্রত্যেককে প্রতিদিন ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তবে ডিম রান্নার সময় কিছু ভুলে ডি𝔉মের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। যেমন-
- বেকিংয়ের সময় অনেক ক্ষেত্রেই ডিম ব্যবহার করা হয়। সে ক্ষেত্রে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা ডিম ভুলেও ব্যবহার করবেন না। নইলে কিন্তু কেক, কুকিজ় ঠিক মতো বেক হবে না। বেকিংয়ের প্রস্তুতির আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখুন। ঘরের তাপমাত্রায় এলে সেগুলি ব্যবহার করুন।
- ডিম অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সেদ্ধ করা যাবে না। সাধারণত ১০ থেকে ১২ মিনিটে সেদ্ধ হয়ে যায়। তারপর নামিয়ে ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। বেশি সেদ্ধ করলে কুসুমের স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।
- ডিমভাজি কিংবা ডিমপোজ করার আগে ফ্রাইপ্যান গরম করে নেওয়া উচিত। অনেকে এটি করেন না। ফ্রাইপ্যান গরম না থাকলে ডিম প্যানে লেগে যায়। তবে মাত্রাতিরিক্ত গরম করা উচিত নয়।
- কম বা মাঝারি আঁচে ডিম রান্না করুন। উচ্চ আঁচে ডিম রান্না করলে তা শক্ত হয়ে যায়।
- অনেকেই ফুটন্ত গরম পানিতে ডিম ছেড়ে দেয় সেদ্ধ করার জন্য, যা করা একেবারেই অনুচিত। এর পরিবর্তে ঠাণ্ডা পানিতে ডিমসহ চুলায় সেদ্ধ করতে দেওয়া উচিত।