সাবেক ত🅠থ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রꦑী মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে ঢাকায় সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলা খারিজ করেছেন আদালত।
সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত মামলা গ🦋্রহণ করার মতো ‘উপাদান না থাকায়’ খারিজের আদেশ 🅘দেন।
এর আগে🦹 রোববার (১২ ডিসেম্বর) জꦏাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতা ওমর ফারুক ফারুকী ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলার আবেদন জমা দেন। তবে বিচারক না থাকায় শুনানি হয়নি।
আজ (সোমবার) শুনানির জন্য রাখা হয়। এদিন সকালে মামলার আবেদ𝓡নের বিষয়ে শুনানি হয়। বাদীপক্ষে শুনানি করেন মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার।
এ সময় আদালত বাদꦍীর জবানবন্দি গ্রহণ শেষে আদেশ পরে দেবেন বলে জানান। এরপর বিকেলে মামলাটি খারিজের আদেশ দেন আদালত।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ডা. মুরাদ হাসানের প্রদেয় এবং মুহাম্মদ মহিউদ্দিন হেলাল নাহিদ কর্তৃক ধারণকৃত সাক্ষাৎকারটি প🦋রবর্তীতে মুরাদ হাসান তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে প্রচার ও প্রকাশ করে জিয়🐟া পরিবার তথা জিয়া পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য ব্যারিস্টার জাইমা রহমান এবং সর্বোপরি নারী সমাজের প্রতি অবমাননাকর, অপমানজনক এবং আইনত শাস্তিযোগ্য হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫/২৯/৩১/৩৫ ধারার অপরাধের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
সম্প্রতি বিএনপি চেয়ারপারসন তারেক রহমানের মেয়েকে নিয়ে নারীবিদ্বেষী ও বর্ণবাদী মন্তব্য করা এবং ফাঁস হওয়া একটি টেলিফোন আলাপে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহীকে অশালীন মন্তব্য করার অভিযোগ ওঠার পর মুরাদ হাসানকে প্রতিমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হꦚয়েছে। এরপর কানাডা ও দুবাই ঢোকার চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ার পর নিরুপায় মুরাদ ফিরে আসেন ঢাকায়।