• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


৩০৪ মার্কিন সেনার হত্যার প্রতিশোধ নিল বন্ধু ইসরায়েল


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৪, ০১:৪৯ পিএম
৩০৪ মার্কিন সেনার হত্যার প্রতিশোধ নিল বন্ধু ইসরায়েল
ইব্রাহিম আকিল

লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলে আবাসিক এলাকায় শুক্রবার (২০𒐪 সেপ্টেম্বর) দুটি ভবনে হামলা চালিয়ে ইসরায়েলি বাহিনী। ওই হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিল নিহত হয়েছেন বলে দাব🅷ি করেছে ইসরায়েল। পরে হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকেও ইব্রাহিম আকিলের নিহত হওয়ার বিষয় নিশ্চিত করা হয়।

১৯৮৩ সালে বৈরুতে মার্কিন দূতাবাসে হামলায় ৬৩ জন নিহত হয়েছিলেন। আর নৌবাহিনীর ব্যারাকে হামলায় ২৪১ মার্কিন সেনা নিহত হয়েছিলেন। এই হামলায় ইব্রাহিম আ♑কিলকে অভিযুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্র। আর শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বৈরুতে বিমান হামলায় ইব্রাহিম আকিলকে হত্যা করে ইসরায়েল।

এদিকে কাতারভিত্তিক সংবা💝দমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, হিজবুল্লাহর এই শীর্ষ কমান্ডার ইব্রাহিম আকিলের মাথার জন্য ৭০ লাখ মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

𒈔ইব্রাহিত আকিল হিজবুল্লাহর ‘রাদওয়ান বাহিনীর’ জ্যেষ্ঠ নেতা ছিলেন। ইসরায়েলের সঙ্গে লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহর যে লড়াই চলছে, তাতে সম্মুখসারিতে রয়েছে রাদওয়ান বাহিনী।

আল-জাজিরাꦇ বলছে, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার সময় হিজবুল্লাহ ও ফিলিস্তিনের নাম না জানা একটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে ছিলেন ইব্রাহিম আকিল। এর আগে গত মঙ্গলবার পেজার বিস্ফোরণে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ইব্রাহিম।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজ জানিয়েছে, গতকাল সকালে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ইব্রাহিম। এরপর তিনি বৈঠকে যোগ দেন বলা ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, ইব্রাহিম পরিচিত ছিলেন তাহসিন না📖মে। তিনি হিজ𝓰বুল্লাহর শীর্ষ সামরিক দলে ছিলেন।

১৯৮৩ সালে বৈরুতে মার্কিন দূতাবাসে বোমা হামলায় ইব্রাহিম জড়িত ছিলেন বলে দাবি করেছেন মার্কি🌟ন কর্মকর্তারা। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর একটি ব্যারাকেও ইব্রাহিম জড়িত ছিলেন বলে দাবি মার্কিন কর্মকর্তাদের। বৈরুতে মার্কিন দূতাবাসে হামলায় ৬৩ জন নিহত হয়েছিলেন। আর নৌবাহিনীর ব্যারাকে হামলায় ২৪১ মার্কিন সেনা নিহত হয়েছিলেন।

পরে ওই দুই হামলার দায় স্বীকার করেছিল ইসলামিক জিহাদ অর্গানাইজেশন নামের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী। এটি হিজবুল্লাহর একটি শাখা গোষ্ঠী এবং এই গোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন ইব্রাহিম।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইব্রাহিম আকিল ১৯৮০-এর দশকে হিজবুল্লায় যোগ দিয়েছিলেন বলেন জানা যায়। আর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, লেবাননের বাইরে অভিযান পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতেন ইব্রাহিম। হিজবুল্লাহর অন্য জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতাদের মতো ইব্রাহিমও তেমন একটা জনসমক্ষে আসতেন না, বিবৃতিও দিতেন না।
গত মঙ্গল ও বুধবার লেবাননজুড়ে কয়েক হাজার তারহীন যোগাযোগ যন্ত্র পেজার ও ওয়াকিটকিতে এক𒈔যোগে বিস্ফোরণ ঘটায় ইসরায়েলি বাহিনী। এতে ৩৭ জন নিহত ও ৩ হাজার মানুষ আহত হন।

Link copied!