বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেছেন, “ফরিদপুরে মন্দির ভাঙচুরের ঘটন🐼ায় প্রতিবেশী দেশের এক নাগরিককে আটক করা হয়েছে। ꦡকান পেতে শোনেন, ঢাকা শান্তিতে না থাকলে, দিল্লিও শান্তিতে থাকতে পারবে না।”
মঙ্গলবার (১৭�� 🌺সেপ্টেম্বর) নয়াপল্টনে আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে দলের ডাকা গণসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে হাবিব-উন-নবী সোহেল বল𓆉েন, “যারা তাকে (শেখ হাসিনা) আশ্রয় দিয়েছে তাদের বলি, হাসিনা খুনি। তিনি অসংখ্য শিশুসহ মানুষ খুন করেছেন। শাপলা চত্বরে গণহত্যা চালিয়েছেন। পিলখানায় ৫৭ জন চৌকস সামরিক ব🍰াহিনীর অফিসারকে হত্যা করা হয়েছে।”
বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ‘ষড়যন্ত্র’ করছে এমন ইঙ্গিত করে বিএনপির এই নেতা বলেন, “হত্যাকারী শেখ হাসিনাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে, তারা নানা ষড়যন্ত্র করছেন। এ দেশে ভারতের সেনাবাহিনী ঢোকার চেষ্টা করলে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রতিহত করবে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ এক, এককজন সৈনিক।𝕴 অতএব হুমকি দিয়ে কাজ হবে না।”
হাবিব-উন-নবী সোহেল বলেন, “আমরা শেখ হাসিনাকে বহুবার বলেছি, কেয়ারটেকার সরকার দেন। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্𒉰যান তারেক রহমান বহুবার বলেছেন। কিন্তু তিনি আমাদের কথা শোনেননি। তিনি দাদাদের কথা শুনলেন। আমাদের কথা শুনলে, এভাবে পালিয়ে যেতে হতো না। এখন বলে তিনি নাকি চট করে ঢুকে যাবেন? আসেন না! বিএনপির নেতাকর্মীরা গত ১৫/১৬ বছরের পুরোনো জুতা একটাও ফেলে দেয়নি। সবগুলো উপ🌳হার দিতে চাই।”
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, “আজকে কাকু (ওবায়দুল কাদের) কোথায়? তিনি নাকি পালাবেন না। কিন্তু তাকে তো টোকাইয়া পাই না। দলের সকল নেতাকর্মীদের ফেলে পালালেন। যেন চাচা আপন প্রাণ বাঁচা। আওয়ামী লীগের নেཧতাকর্মীদের বলি, যে দলের নেতা সবাইকে ছেড়ে পালিয়েছেন তার দল করিয়েন না।”