নিউজিল্যান্ডের পꦦাওয়া ৭ রানের লিড মধ্যাহ্ন ভোজে যাওয়ার আগেই টপকে গেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে বিনা উইকেটে ১৯ রান। বাংলাদেশের লিড দাঁড়িয়𝕴েছে ১২ রানে।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দেখেশুনে খেলতে থাকেন দ🅰ুই টাইগার ওপেনার জাকির হাসান ও মাহমুদুল হাসান জয়। লাঞ্চ বিরতিতে যাওয়ার আগে ১০ ওভার ব্যাটিং করেন এই দুই ব্যাটার। তাতে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৯ রান। জাকির ১৪ 🃏ও জয় ৫ রানে অপরাজিত আছেন।
এর আগে, সাউদি ও জেমিসনের ব্যাটে তৃতীয় দিনের শুরুতে লিড পেয়েছিল নি🏅উজিল্যান্ড। তবে সে লিডটা বেশি বড় করতে দেননি বাংলাদেশের পার্ট টাইম বোলার মুমিনুল হক। এক ওভারেই তিনি ফিরিয়েছেন জেমিসন ও স🙈াউদিকে। এতে ৩১৭ রানে শেষ হয় নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংস।
তৃতীয় দিনে ব্যাটিং করতে নামা🐭র আগে কিউইরা বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে ছিল ৪৪ রানে। তাদের হাতে ছিল মাত্র ২ উইকেট। তাও ছিল কোনো স্বীকৃত ব্যাটসম্যান। তাই বাংলাদেশে ল💜ক্ষ্য ছিল দিনের শুরুতে তাড়াতাড়ি শেষ দুই উইকেট তুলে নেওয়ার। কারণ টাইগাররা ভালোই জানে স্বল্প লিডও সিলেটের এই পিচে হতে পারতো সাইকোলজিক্যাল অ্যাডভান্টেজ।
কিন্তু ৩য় দিন দেখেশুনে ব্যাট চালিয়েছেন দুই টেলএন্ডার🔯 ব্যাটার কাইল জেমিসন এবং টি♍ম সাউদি। নিউজিল্যান্ডকে এনে দিয়েছেন লিড। ২৬৪ রানে ৮ম উইকেট পতনের পর নবম উইকেটে এই দুজন গড়েছেন ৫২ রানের জুটি। তাতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ বাড়ছিল বাংলাদেশের।
এই জুটি ভাঙার জন্য বাংলাদেশ অধিনায়ক তৃতীয় দিন সকাল থেকেই একে একে আক্রমণে আনেন তিন স্পিনার আর এক পেসারের সবাইকে। তবে উইকেট তো দূরে থাক ন্যূনতম চাপটাও সৃষ্ট𒊎ি করতে পারে নি টাইগার বোলাররা। বরং ধৈর্য নিয়ে ব্যাটিং করে বাংলাদেশের হতাশাই বাড়িয়েছেন জেমিসন-সাউদি।
তবে, শেষ পর্যন্ত পার্ট টাইমার মুমিনুল হকের দারস্ত হন টাইগার অধিনায়ক আর তাতেই সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশ। তার প্রথম শিকার ২৩ রান🍒 করা কাইল জেমিসন। ম্যাচের ১০১.১ ওভারে মুমিনুলের হালকা সুইংয়ে ব্যাট🎉ে-বলে করতে পারেননি এই পেসার। আউট হয়েছেন এলবিডব্লিউতে। ভাঙে ৫২ রানের জুটি। একই ওভারের পঞ্চম বলে প্রায় একই ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন কিউই অধিনায়ক টিম সাউদিকে। আউট হওয়ার আগে সাউদি করেন ৩৫ রান। অবশ্য ৭ রানের লিড নিয়েই থামল কিউইরা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ২য় ইনিংস: ১৯/০ (১০ ওভার)
নিউ জিল্যান্ড ১ম ইনিংস: ৩১৭/১০ (১০১.৫ ওভার)
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৩১০/১০ (৮৫.১ ওভার)
বাংলাদেশ এগিয়ে ১২ রানে।