মানুষে♚র সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবার অপরিহার্য। আর শিশুর উচ্চতা অনুযায়ী ওজন যথাযথ হওয়া উচিত। শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা খেয়াল রাখা জরুরি। শিশুর ঠিকঠাক ওজন না হলে পিছিয়ে পড়বে শিশু। সহজে🍌ই আবার অসুস্থও হয়ে যেতে পারে। তাই শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য ঠিকঠাক ওজন থাকা দরকার।
যদি আপনার শিশুর ওজন যথাযথ না হয় তাহলে তার খাদ্যাভাসে মনোযোগ দিন। তার খাদ্যতালিকায় যাতে যথাযথ পুষ্টিকর🎉 খাবার থাকে তা খেয়াল রাখুন। এমন কিছু খাবার তার তালিকায় রাখতে হবে যেগুলো ওজন বাড়াতে কাজে দেবে। যেমন
ডিম
প্রোটিনের উৎস ডিমকে বলা হয় সুপার ফুড। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম শিশুর প্রতিদি﷽নের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। যা শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে অপরিসীম। এছাড়া ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১২ ও সেলেনিয়াম, যা রোগ প্রত♍িরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
দুধ
দুধ অথবা দুগ্ধজাতীয় খাবার যেমন- পনির, মাখনের মতো খাবার শিশুদের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এগুলোতে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত করে এবং বয়স অনুযায়ী বাড়তে൲ সহায়তা করে।
কলা
শিশুর ছয় মাস বয়স হলেই তাকে খ♑েতে দিন কলা।🀅 এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি ৬ রয়েছে। এটি শিশুর পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি ওজন বৃদ্ধিতে কাজ করে।
অ্যাভোকাডো
বিদেশী ফল অ্যাভোকাডো ওজন ღবৃদ্ধিতে কার্যকরী। ফ্যা🦋ট, ক্যালোরি সমৃদ্ধ এই ফল এখন দেশেও পাওয়া যায়। তাই শিশুর খাদ্যতালিকায় অ্যাভোকাডো রাখতে পারেন।
মুরগির মাংস
প্রোটিনের অ⛎ন্যতম উৎস মুরগির মাংস। প্রোটিন ওজন বাড়াতে কার্যকর। তাই শিশুর খাবারে সপ্তাহে দু দিন মাংস রাখুন।