আপেলের জুস বা রস দিয়ে তৈরি পানীয়কে বলা হয় আপেল সিডার ভিনেগার। ওজন কমাতে যারা বদ্ধ পরিকর তাদের কাছে এটি খুবই পরিচিত একটি জিনিস। এটি দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি পরিশোধিত, পাস্তুরিত যা✨ খাওয়ার যোগ্য। আরেকটি অপরিশোধিত ও ঘন যা খাওয়া যায় না। খাবারের উপকরণ হি🔜সেবে আপেল সিডার ভিনেগারের ব্যবহার অনেক কাল আগে থেকেই। এর বহুবিদ উপকার রয়েছে। যেমন-
ওজন কমায়: সুষ🃏ম খাবার, ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম ইত্যাদি বিষয় মেনে নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যাপল সিডার ভিনেগার গ্রহণ করলে এটি ওজন কমাতে ভূমিকা রাখবে। সকালে খালি পেটে এই পানীয় খেলে দ্রুত ওজন কমে এবং এটি চর্বি বা মেদ পোড়াতে সাহায্য করতে পারে
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে: অ্যাপল সিডার ভিনেগার শরীরের ইনসুলিন সেন♕সিটিভিটি বাড়ানোর মাধ্যমে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
হজমে উপকার: যাদের হজমে সমস্যা আছে তারা খাবার খাওয়ার আগে বা পরে কুসুম গরম পানিতে এক চামচ অ্যাপল সিডার 🔯ভিনেগার খেতে পারেন। এতে খাবার দ্রুত ও ভালোভাবে হজম হয়।
উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: অ্যাপল সিডার ভিনেগার উচ্চরক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য𓆉 করে।
টক্সিক পদার্থ বের করে: সক💎ালে অ্যাপল সিডার ভিনেগার খেলে শরীর থেকে টক্সিক পদার্থ বে👍র করে দেয়।
শরীরে পিএইচ ভারসাম্য ঠিক রাখে: শরীরে পিএইচ এর ভারসাম্য নষ্ট হলে নানা সমস্যা দেখা দেয়। সেই পিএইচের ভারসাম্য রক্ষা করতে আপেল সাইডার ভিনেগার খেতে পারেন। সকালে আপেল সাইডার ভিনেগার পান করলে তা অন্ত্রের উন্ꩲনতি করে যা শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়🌺াতে সহায়তা করে।
তবে অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগারে অম্লের মাত্রা বেশি থাকায়, খাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম মানা জরুরি। দিনে ১৫ মিলিলি🐻টার বা বড় এক চামচের বেশি অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার না খাওয়াই ভাল।
সতর্কতা
হাড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়: অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগারে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকে। অতিরিক্ত এই পꦉানীয় সেবনের ফলে হাড়ের ক্ষতি হতে পারে। হাড় দুর্বল এবং ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
কিডনির সমস্যায়: যাদের অ্যাসিটিক পাথর তৈরি হয় কিডনিতে 🉐তারা অ্যাপল সাইডার ভিনেগার খাবেন না। এতে সমস্যা ⛄আরও বেড়ে যাবে।
পানির ঘাটতি দেখা দেয়: অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার শরীরের বিষা🐷ক্ত পদার্থ প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে বের করে দেয়। যার কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব পায়। এর ফলে শরীরে প🃏ানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
দাঁতের অ্যানামেল ক্ষয়: এটি অম্লীয় হওয়াতে দাঁতের অ্যানামেল ক্ষয় করে।
পটাশিয়ামের মাত্রা কমায়: যাদের শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা কম থা💦কে তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে হবে। কারণ এটি পটাশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে দেয়।