• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিট লবণ খেতে মানা যে কারণে


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৪, ১২:৪১ পিএম
বিট লবণ খেতে মানা যে কারণে
ছবি: সংগৃহীত

স্বাদ বাড়াতে অনেকেই খাবারে বিট লবণ ব্যবহার ক♛রে থাকেন। এতে  হয়তো স্বাদ বাড়ে কিন্তু এর সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে বিষ। কারণ, বিট লবণের প্রধান উপাদানগুলো হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড, সোডিয়াম সালফেট, লোহা, ম্যাগনেশিয়াম, ফেরিক অক্সাইড, ফেরাস সালফেট ও ফ্লুরাইড। এসব উপাদান শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

যে কারণে খাওয়া যাবে না বিট লবণ

  • বিট লবণে থাকা সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
  • এই লবণে আয়োডিন থাকে না, যার ফলে বিট লবণ থেকে আয়োডিন পাওয়া যায় না।
  • ডায়াবেটিস, হার্ট বা কিডনির রোগীদের জন্য বিট লবণ খুবই ক্ষতিকর। তাই যারা এ ধরনের সমস্যা তাদের বিট লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের দৈনিক ২ দশমিক ৩ গ্রামের কম ও পঞ্চাশোর্ধ্বদের ১ দশমিক ৫ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত। সে ক্ষেত্রে লবণে যদি ফ্লুরাইড থাকে তাহলে তা হাড় ও জয়েন্টের ব্যথা সৃষ্টি করে, রক্তস্বল্পতা, রক্তপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি ও পাকস্থলীর ঝিল্লির ক্ষতি করতে পারে।
  • শরীরে পটাশিয়াম বেশি গেলে কিডনির ওপর প্রভাব পড়ে। তাই কিডনির সমস্যা (Kidney problem) থাকলে কম সোডিয়াম দেওয়া লবণ না খাওয়াই ভালো।
  • ৪ দশমিক ৯ গ্রাম অর্থাৎ প্রতি চা চামচ বিট লবণে রয়েছে শূন্য দশমিক ৫৬ গ্রাম ফ্ল‍ুরাইড। ফ্লুরাইড থাইরয়েড গ্রন্থি, হাড়, জয়েন্টের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। এটি এমন একটি উপাদান যা সিসা, পারদ ও রেডন গ্যাসের মতোই বিষাক্ত।
  • দাঁত ও হাড়ের গঠনে ফ্লুরাইড প্রয়োজনীয় উপাদান। মানবদেহে ফ্লুরাইডের সহনীয় মাত্রা ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম। কিন্তু তা যদি ৪ মিলিগ্রামের ওপরে চলে যায়, তাহলে তা বিষে পরিণত হয়।
  • ওজন হ্রাস পায়, ত্বকে প্রদাহ দেখা দেয়, দাঁতের ক্ষতি হয় ও চুল পড়া থেকে শুরু করে নানা সমস্যা দেখা দেয় অতিরিক্ত বিট লবণ গ্রহণে।
Link copied!