• ঢাকা
  • সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ওমর সানীর বাসায় ডাকাতি, যা খোয়া গেল


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৬, ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
ওমর সানীর বাসায় ডাকাতি, যা খোয়া গেল
চিত্রনায়ক ওমর সানী। ছবি: সংগৃহীত

মাত্র কদিন আগে চিত্রনায়ক ওমর সানীর বাসায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তার বাসা থেকে নগদ টাকাসহ মোবাইলဣ সেট চুরি হয়। এ ঘ⭕টনায় ভাটারা থানায় অজ্ঞাতনামা চোরদের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন এ অভিনেতা।

 এবার ঘটলো ডাকাতির ঘটনা। খোয়া 🌳গেছে তার দুই কোটি টাকা প্রতারণার একটি মামলার ডকুমেন্ট, একটি আইফোন এবং স্বর্ণা🐻লংকার, নগদ টাকা।

ওমর সানী বসুন্ধরা আবা🅠সিক এলাকার এইচ ব্লকের একটি বাড়িতে থাকেন। স্ত্রী মৌসুমী বছরখানেকের বেশি সময় ধরে মেয়ে ফাইজাকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে আছেন। বসুন্ধরার এই বাসায় সানীর সঙ্গে তার এক সহকারী থাকেন। ছেলে ফারদীন এহসান স্বাধীন থাকেন দুবাইয়ে।

ওমর সানী জানান, ‘প্রয়োজনীয় কাজে আমি বাসার বাইরে ছিলাম। রাত ১২টার পর ঘরের মেইন গেট দিয়ে ঢুকে দেখি বেডরুমে ঢুকতে পারছি না। ভেতর থেকে বন্ধ। ব🍌েডরুমের চাবিটাও আবার ভেতরে ছিল। নানাভাবে চেষ্টার পর যখন ব্যর্থ হলাম, তখন বাড়ির কেয়ারটেকার ও আমার ম্যানেজারকে বিকল্প উপায়ে বেডরুমে ঢুকতে বলি। তারা বাইরে দিয়ে বারান্দা গিয়ে দেখতে পায়, সেখানকার দরজার গ্লাস ভাঙা। এরপর বেডরুমে ঢুকে দেখে ভেতর থেকে ছিটকিনি আটকানো। রুমের অবস্থা দেখে মনে হয়েছে বেশ কয়েকজন এসেছিল। ছিটকিনি খোলার পর বেডরুমে ঢুকে দেখি, অনেক প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নেই।

এই নায়ক বলেন, “আমার ছেলে ফারদিন ব্যবসা করতে গিয়ে দুই কোটি ൲টাকা প্রতারণা শিকার হয়েছিল। এ নিয়ে একটি মামলা চলছিল। সামনে এই মামলার রায় ঘোষণার কথা। এর মধ্যে আমার বাস✨া থেকে অন্যসব জিনিসের পাশাপাশি মামলার অরিজিনাল সব ডকুমেন্ট নিয়ে গেছে! বেডরুমে একটি দামি ল্যাপটপও ছিল, তা কিন্তু নিয়ে যায়নি। তার মানে এটা নিশ্চিত, যারা এসেছিল, তাদের টার্গেটই ছিল মামলার অরিজিনাল ডকুমেন্ট নিয়ে যাওয়া। আমি সত্যিই হতবাক এমন ঘটনায়। বারবার মনে হচ্ছিল, এমনটা তো শুধু ফিল্মে সম্ভব। আমি আমার বাড়িতে ফিল্মি স্টাইলে এমন ডাকাতির নজির দেখলাম। তবে এটা তো ঠিক, আমার আইনজীবীর কাছে তো মামলার সব ডকুমেন্ট আছে। আমাকে অযথা হয়রানি করা ছাড়া আর কিছুই না। আমি এত সহজে দমে যাওয়ার মানুষ নই। জন্মেছি যখন মরব, আমি এসবের শেষ দেখেই ছাড়ব। আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বশীল সবাইকে বিষয়টি জানিয়েছি। ভাটারা থানায় মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

Link copied!