• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিজয় দিবসের নাটক ‘শেষ প্রহর’


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৬, ২০২৪, ১০:৩০ এএম
বিজয় দিবসের নাটক ‘শেষ প্রহর’
‘শেষ প্রহর’ নাটকের একটি দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর রাত ১০:৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে বিশেষ নাটক ‘শেষ প্রহর’। শফিকুর রহমান শান্তনুর রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। 
গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশ্যে। বাবা মারা যাওয়ার পর দেশে তার আর কেউ নেই। বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে। হায়াত আঙ্কেলের একমাত্র ছেলে অভিক পড়াশোনা করে বিদেশে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছে।
আনুশকার সঙ্গে🌸 শুরু থেকেই তার ঝগড়া লেগে থাকে। দু’জন যেন টম অ্যান্ড জেরি। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দু:খ পান। ওই জমিতে গ্রামের মেয়েরা হস্তশিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং হাঁস মুরগীর খামার গড়ে তুলেছে। সাবলম্বী নারী সংঘ নামে একটি সংগঠন করেছে তারা। জমিটা বিক্রি করে দিলে মেয়েরা বিপদে পড়বে। তাই হায়াত আঙ্কেল আনুশকাকে তার সিদ্ধান্তটা নিয়ে আবার ভাবতে বলেন। কিন্তু আনুশকা রাজি নয়। সে জমি বিক্রি করবেই। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়।

স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। নেতা তার লোকজন নিয়ে বাসায় এসে হুমকি দ✨িয়ে যায়। হায়াত সাহেবকে হেনস্তা করে। আনুশকা জাღনতে চায় এত কিছুর পরও হায়াত আঙ্কেল কেন জমিটা বিক্রি করছেন না।

 হায়াত সাহেব বলেন, ‘আমি একজন 🐻মুক্তিযোদ্ধা। দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি। এই লোক দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। সে একজন রাজাকার। আমি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে তার মতো একজন রাজাকারের কাছে জমি বিক্রি করবো না। এই জমি আমার বাপ-দাদার স্মৃতি বিজড়িত। এটা আমি কোন রাজাকারের হাতে তুলে দিতে পারি না।’ হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। সে তার সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে সে। ꦇ;

Link copied!