পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শেষ মুহূর্তে যশোরের 🦩হাটগুলোতে জমে উঠেছে পশুর বেচা-বিক্রি। দাম কিছুটা বেশি হলেও দেশ♕ি গরু কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা।
শুক্রবার (১৪ জুন) সরেজমিনে চৌগাছা হাটে গিয়ে দেখা যায়, দুপুরের পরপরই হাটে প্রচুর পরিমাণ গরু কেনাবেচা হচ্ছে। হাটটি গরুতে যেমন ভরপুর। হাটে চাহিদা বেশি রয়েছে মাঝারি 🔴সাইজের এক থেকে দেড় লাখ টাকার দেশি গরুর।
শনিবারꦰ (১৫ জুন) সকাল থেকে বেচাকেনা জমে ওঠে সাতমাইল হাটে। দেশি জাত, শাহীওয়াল, ফ্রিজিয়ানসহ বিভিন্ন জাতের গরুর পাশাপাশি ছাগলও বিক্রি হচ্ছে। এই হাটটি জেলার সবচেয়ে জনপ্রিয় হাট হিসেবে পরিচিত। তাছাড়া হাটের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারে সিসি ক্যামেরা দ্বারা হাটটি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
গরু বিক্রি করতে আসা নজরুল ইসলাম জানান, বাড়িতে পালনের গরু বিক্রꦏি করতে চাচ্ছি ১ লাখ ৭০ হাজার টা🏅কায়। দাম দেড় লাখ পর্যন্ত উঠেছে, আর পাঁচ হাজার বাড়ালে বিক্রি করব।”
আরেক গরুর ব্যবসায়ী আলী হোসেন বলেন, “১৪টি গরু নꦗিয়ে আসছি। মাঝারি সাইজের গরুগুলোর ব্যাপক চাহিদা। তবে বড় গরুর চাহ❀িদা কম। মাঝারি সাইজের গরুগুলোর জন্য গুনতে হচ্ছে এক লাখ বিশ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা। হাটের পরিস্থিতি খুব ভালো। সুন্দর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হাটটি পরিচালনা করা হচ্ছে।”
গরু কিনতে আসা রবিউল আহমেদ বলেন, “পরিবারের সদস্যদের নিয়𓃲ে কোরবানির জন্য গরু কিনতে চাচ্ছি। প্রচুর গরু হাটে তবে দামে হচ্ছে না। বাজেটের তুলনায় পছন্দের গরুর দাম বেশি হয়ে যাচ্ছে।”
আর💝ও কয়েকজন ক্রেতা জানান, গরুর দাম বেশি চাচ্ছে যার কারণে দꦺামদর করাও কঠিন। এক লাখ টাকার গরুর দাম দেড় লাখ বা তারও বেশি চাচ্ছে। এখানে দামদর করাই জটিল। তবে হাটে প্রচুর গরু উঠেছে।