পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হামলা, গুলিতে আহত হওয়ার ঘটনায় আরও একটি মাম🅰লা হয়েছে। এ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে পাবনা সদর থান𝓡ায় দুইটি মামলা হলো।
শনিবার (৩১ আগস্ট) পাবনা সদর থানার পরিদর্শ�🎃�ক (তদন্ত) মনিরুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাতে পꦛাবনা শহরের রাধানꦇগর যুগীপাড়া মহল্লার সুজন হোসেন নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলায় সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভাড়ারা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানকে প্রধান আসামি করা ꦿহয়েছে। এছাড়া মামলায় পাবনা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব, জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক শিবলী সাদিকসহ ১২৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী সুজন হোসেন অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ৪ আগস্ট তিনিসহ অনেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অংশগ্রহণ করেন। বেলা পৌনে ১টার দিকে ত🗹ারা শহরের লতিফ টাওয়ারের সামন🍸ে অবস্থান নেন। সে সময় পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে নেতাকর্মীরা তাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে গুলিবর্ষণ ও হামলা চালায়। এতে মামলার বাদী সুজন হোসেন পেটে ও তার সঙ্গে থাকা অনিক নামের একজন মাথায় ও চোখে গুলিবিদ্ধ হন। তারা ছাড়াও সেদিন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলায় শতাধিক ছাত্র-জনতা আহত হন।
এর আগে গত ৪ আগস্ট পাবনা শহরের ট্রাফিক মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গুলিতে শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম (১৯) ও মা💯হাবুব হাসান নিলয় (১৪) নামের দুই শিক্ষার্থী নিহত হন।
এই হত্যার ঘটনায় নিহত জাহিদুল ইসলামের বাবা দুলাল উদ্দিন মাস্টার বাদী হয়ে গত ১১ আগস্ট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। সেই মামলায় দুইজনকে গ্রেপ্তার করে💯 জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
