• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ডিপিএল ২০২২

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে ৬ উইকেটে হারাল আবাহনী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২২, ০৬:৩৪ পিএম
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে ৬ উইকেটে হারাল আবাহনী
ছবি সংগৃহীত

ঘরোয়া ক🔴্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী-মোহামেডান দ্বৈরথ মানেই একসময় সমর্থকদের মনে বাড়তি উন্মাদনা এবং মাঠে জমজমাট লড়াইয়ের উপলক্ষ্য ছিল। যদিও ক্লাব ক্রিকেটের সেই সোনালি দিন নেই। তবুও এই দুই ক্লাবের খেলা মানেই আলাদা কিছু। চলতি ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এই দুই প্রতিপক্ষের খেলায় মোহামেডানকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের নেতৃত্বাধীন আবাহনী।

মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল ) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামে মোহামেডান। ফর্মহীন সৌম্যকে এদিন একাদশে না রেখেই মাঠে নেমেছিল মোহামেডান। কিন্তু তাতেও টপ অর্ডারের দুর্দশা কাটেনি। দলীয় ৩৭ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙ্গ♉ে।

এরপর দলীয় ৫৯ রানে আরাফাত সানির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন আরেক ওপেনার রনি তালুকদার। তার আগে ব্যক্তিগত ৩৪ রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন পাকিস্তানি অভিজ্ঞ হাফিজ ও রুবেল মিয়াঁ। তাদের ব্যাটে ১১৫ রানের জুটি শুধু প্রতিরোধ গড়েনি দলকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন। এই🍃 জুটিকে বার বার থামানোর চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হলেও শেষ পর্যন্ত জুটি ভাঙেন তানভির। ১০১ বলে ৭০ রান হাফিজকে বোল্ড করেন এই স্পিনার।

এরপর রুবেলও অর্ধশতক (৫১) হাঁকিয়ে সাইফউদ্দিনের বলে বি😼দায় নেন। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে মোহামেডান। সেই বিপদ থেকে দলকে কিছুটা উদ্ধার করেন অভিজ্ঞ♒ মাহমুদউল্লাহ। আরিফুল ও শুভাগতর সঙ্গে জুটি বেঁধে দলকে ভালো স্কোর এনে দেওয়ার চেষ্টা করেন। রিয়াদের ৩৭ বলে ৪২ রানে মোহামেডান নির্ধারিত ৫০ ওভারে থামে ২৫৫ রানে।

আবাহনীর হয়ে বোলিংয়ে স🍃র্বোচ্চ ৩টি উইকেট লাভ করেন পেসার তানজিম সাকিব। এছাড়া আফিফ নেন দুটি উইকে🧔ট।

জবাবে রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই নাঈম শেখের উইকেট হারায় আবাহনী। এরপর আরেক ওপেনার মুনিম ফিরে যান ২৫ বলে ৩১ রান করে। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ভারতের টেস্ট দলের সদস্য হনুমা বিহারি ও জাকেরের ব্যাটে ঘুরে দাঁඣড়ায় আবাহনী। এই দুজন জয়ের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিং করেন। অর্ধশতক হাঁকানোর পর ৮০ বলে ৫৯ রান করে আউট হন বিহারি।

এরপর আফিফের সঙ্গে জাকের জুটি বাঁধেন। কিছুটা ধীরগতির ইনিংস খেললেও অর্ধশতক পূর্ণ করেন তিনি। তবে তাঁকে থামতে হয় দলীয় ১৭১⛦ রানে। তখনও আবাহনীর প্রয়োজন ছিল ১৩ ওভারে ৮৫ রান।

পঞ্চম উইকেট জুটিতে দলকের জ♊য়ের বন্দরে পৌঁছে দেন আফিফ ও মোসাদ্দেক। তাঁদের ব্যাটে ভর করে ২২ বল বাকি থাকতেই মোহামেডান𝓡কে পরাজয়ের স্বাদ দেয় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী।

Link copied!