• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শিল্পের সংমিশ্রণে নতুন ফ্যাশন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২২, ০৩:০০ পিএম
শিল্পের সংমিশ্রণে নতুন ফ্যাশন

ফ্যাশন ভাবনা নিয়ে সবসময়ই আলোচনায় থাকেন সুইডিশ ডিজাইনার বেয়াটে কার্লসসন। তার সৃষ্টিকর্মে পাওয়া যায় নতুনের ছোঁয়া। যার অর্ধেকটা থাকে ফ্যাশন, আর অর্ধেকটা শিল্প। ভাস্কর্য আর চিত্রকলার সংমিশ্রণে তার ফ্যাশনে থা🔜কে বিচিত্র।

প্রথাবি𒐪রোধী ও অসাধারণ ফ্যাশন ভাবনার জন্য় বহুবার বিতর্কেও জড়িয়েছেন বেয়াটে। তবুও ফ্যাশনে নতুনত্বের ছোঁয়া দিতে পিছিয়ে থাকেননি কখনও। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। ডিজাইন করা নতুন পোশাকেও তিনি বিচিত্রতা রেখেছেন।

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেয়াটের ছবি প্রকাশ পায়। যেখানে অদ্ভুদ ফ্যাশন নিয়ে ভক্তদের সামনে হাজির হয়েছে সুইডিশ এই ডিজাইনার। ছবিতে দেখা যায়, ꦇসাদা, হালকা নীল আর হলুদের কম্বিনেশনে পোশাক পরে দাড়িয়ে আছেন তিনি। পোশাকটি দেখতে মুরগিছানার নরম পালকের মতো। জুতাই বেয়াটে বড় প্রেরণা। সেই জুতা দেখতে ব্যাঙের পা বা অতিকায় হাতের মতো।

নিজের কল্পনাকেই ফ্যাশনে তুলে ধরেন সুইডিশ ডিজাইনার বেয়াটে কার্লসসন। অদ্ভূত সৃষ্টি নিয়ে নিজের ভাবনার কথাও জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শরীরের পরিচিত অংশ ▨অস্পষ্ট ও অচেনা করে তুলে নতুন কিছু সৃষ্টি করি না আমি। শুধু পরিধেয় ফ্যাশনের সম্ভাবনা ও লক্ষ্য তুলে ধরতে আমি সীমানা ভাঙার চেষ্টা করি।‘

বেয়াটে আরও ✃বলেন, ‘আমি অবশ্যই আমার তৈরি প্রাণীগুলোকে এই ব্রহ্মাণ্ডের অংশ মনে করি। সেগুলো জীবন্ত হয়ে নড়াচড়া করে, এমনটা ভাবতে আমার ভালো লাগে। আমি এমন পণ্যের কথা ভাবি, যেগুলো নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বাঁচতে ও হাঁটাহাঁটি করতে পারে।’ 

সুইডিশ এই ডিজাইনারের তৈরি করা প্রথম জুতোর নাম ꦏছিল ‘ক্ল বুটস’। সেই একজোড়া জুতার ওজন ছিল ২০ কেজির মতো। 

২০২১ সালের এমটিভি মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে গায়িকা𝐆 ডোজা ক্যাট সেই জুতা পরে হাজির হোন। তখনই সেই জুতা সবার নজর কাড়ে। চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে বেয়াটের নাম। এরপরই শুরু হয় তার ফ্যাশন ভাবনার বিচিত্রতা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা।

বেয়াটে এরই মধ্যে পরের আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু কর🔯ে দিয়েছেন। বেয়াটে কার্লসসন বলেন, ‘নখগুলো অবশ্যই ভাস্কর্যের পথের অংশ। আমার মতে, চলতি বছরে আমার জন্য বড় পরিবর্তন এসেছে। কারণ আমি আরও বেশি করে শৈল্পিক ভাস্কর্যভিত্তিক পণ্য নিয়ে কাজ করছি। এখন আমরা পরিধানযোগ্যতার ক্ষেত্রে ভারসাম্য আনার চেষ্টা করছি। পরিধানযোগ্যতা ও ভাস্কর্যের ইন্টারসেকশনের মধ্যে প্রবেশ করা বেশ মজার চ্🐲যালেঞ্জ৷’

Link copied!