জন্মের পর পরিববারে ভালো-মন্দের প্রথম শিক্ষা দেন মা-বাবা। এরপরই𒊎 প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার হাতেখড়ি হয় শিক্ষকের কাছ থেকে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্প♕র্ক যত সুন্দর হয়, শেখার পরিধিও ততটাই বিস্তার হয়। শিক্ষকের শাসন- আদরেই শিক্ষার্থী প্রকৃত মানুষ হয়ে গড়ে উঠে।
শেখার পরিবেশে সবচেয়ে প্রভাবশালী কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ইতিবাচক সম্পর্ক। তাই শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার্থীদের অগ্রগতিতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে, শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করে🐟 এবং শ্রেণিকক্ষের ক্রিয়াকলাপে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছায় অংশ নিতে অনুপ্রাণিত করে।
অন্যদিকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে মিথস্ক্রিয়া বা নেতিবাচক সম্পর্ক 🔥শিক্ষার্থীদের আচরণ এবং একাডেমিক ফলাফলকে প্রভাবিত করে।
একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষকের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করার জন্য় ভয় বা ইতস্ততা বোধ হতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষকের উচিত শিক্ষার্থীদের সℱঙ্গে যোগাযোগ উন্নত করার পরিকল্পনা করা। যাতে মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ পায় শিক্ষার🌠্থীরা।
ব্🤡যক্তিগত এবং পেশাগত দক্ষতা উন্নত ꧑করতেও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ইতিবাচক সম্পর্ক প্রয়োজন।
শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে সুস্থ ও ইতিবাচক সম্পর্ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব পর্যায়ে এবং পুরো স্কুলের পরিবেশ জুড়ে অনুকূল হতে পারে। এর উপকারিতা কেবল শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা পান না🐎, বরং অভিভাবক এবং প্রশাসকরাও পেয়ে থাকেন।
কারণ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্ক একাডেমিক সাফল্যকে উৎসাহিত করে। যে শিক্ষা𒉰র্থীরা শিক্ষকের সঙ্গে দৃঢ় বন্ধন তৈরি করে তারা তুলনামূলক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করে।
শিক্ষার্থীর কোনো বিষয়ে শেখার ক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে শিক্ষকের সঙ্গে সুসম্পর্কে সহজেই তাꦛ আবারও শিখে নিতে পারেন। কোনো শিক্ষার্থী যদি আরও বেশি শিখতে এবং জানতে চান তার🐼াও শিক্ষকের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্কের সুফল পাবেন।
এছাড়াও নিম্ন অর্থনৈতিক অবস্থায় যেসব শিক্ষার্থীরা অধিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পান না তারাও শিক্ষাকের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্কের স🀅ুফল পান।
