প্রকৃতির এই সময়টাতে ঠান্ডার সমস্যা বেড়ে যায়। ছোট, বড় সবারই জ্বর, সর্দি,কাশি যেন লেগেই থাকে। এর থেকে বাঁচতে অনেকে মধু খান। আয়ুর্বেদেও মধুর ঔষধি গুণকে যেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সেটি কমবেশি সবাই জানেওন। ভেষজ উপাদানের গ✨ুণেই একাধিক মানুষ বড় বড় রোগবালাই থেকে রক্ষা পাচ্ছেন। চলুন আজ জেনে নেব কীভাবে মধু খেলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে।
গরম পানিতে মধু
ঠান্ডা লাগার সমস্যা থেকে দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। এতে সর্দি, কাশির প্রকোপও কমবে। তেমনি বুকে জমে থাকꦅা কফ বেরিয়ে যেতেও সময় লাগবে না।
লেবু চায়ে মধু
এক কাপ চায়🌺ে কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। সর্দি, কাশির কম যাবে। কারণ মধুর পাশাপাশি এই পানীয়ে থাকা চা এবং লেবুরও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে।
মধু ও তুলসি
৫-৬টি তুলসি পাতা এক চা🗹মচ মধুতে মিশিয়ে খেতে পারেন। অথবা তুলসি পাতার রস করে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এতে স🦹র্দি, কাশি দ্রুত সেরে উঠবে। সঙ্গে ইমিউনিটিও বাড়বে।
মধু ও আদা
একটি ছোট আদা কুচি🥂 কুচি করে কেটে নিন। তারপর সেই টুকরোগুলো এক চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খান। এই মিশ্রণ পানি দিয়ে খেলে কাশির সমস্যা কমবে। বুকে জমে থাকা কফ উঠে আসবে।