• ঢাকা
  • শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১, ১০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাচ্চা তোতলাচ্ছে, যা খেলে মিলবে সমাধান


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৪, ০১:২১ পিএম
বাচ্চা তোতলাচ্ছে, যা খেলে মিলবে সমাধান
ছবি: সংগৃহীত

অধিকাংশ শিশুই জন্মের দুই বছরের মধ্যেই কথা শিখে যায়। আধো আধো ভাঙা কথা বলে। কেউ পুরো স্পষ্টই বলতে শিখে যায়। আবার কোনো শিশুর কথা মুখে আটকে যায়। বয়স 🎐বাড়লেও কথা স্পষ্ট হয় না। যাকে 𓆉বলা হয় তোতলানো। বাচ্চার তোতলানো দেখে অনেক অভিভাবকই দুশ্চিন্তায় পড়েন। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা প্রাকৃতিক সমাধানের পরামর্শ দিয়েছেন, যা বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।

বিশেষজ্ঞরা জানান, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চারা কথা বলতে শেখে। যꦍেসব বাচ্চা কথা বল꧒তে গিয়ে মুখে আটকে যায় তাদের জন্য় সহজ সমাধান হতে পারে আমলকী। এই ফলের রস খেলে বাচ্চার তোতলানো কমে যাবে। বাচ্চার মুখে কথা ফুটবে। বাচ্চাকে কুসুম গরম পানির সঙ্গে আমলার রস খাওয়ালে দুর্দান্ত উপকার পাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র কণ্ঠস্বরকে স্পষ্ট করবে না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াবে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, আমলকী ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। আয়ুর্বেদে এটি একটি শক্তিশালী ওꦑষুধ, যা নিয়মিত সেবনে গলার পেশি শক্তিশালী হয় এবং কণ্ঠস্বরে স্বচ্ছতা আসে। এ ছাড়া এই ফলটি মস্তিষ্ক🅺 ও স্নায়ুতন্ত্রকে শক্তি দিতে পারে। তাই এটি তোতলামির একটি কার্যকরী ঘরোয়া প্রতিকার হতে পারে। তবে যেসব বাচ্চার মুখে বেশি কথা বাজে তাদের জন্য স্পিচ থেরাপিস্টের প্রয়োজন হতে পারে।

এ ছাড়া আমলকীর উচ্চ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সামগﷺ্রী ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেলের প্রভাব দূর করে আরও ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে। আমলকীর জুস শরীরের বিপাক এবং ক্ষুধার ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।খালি পেটে আমলকীর জুস পান করলে তা শরীরের বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়।

আমলকীর জুস যেভাবে খাওয়াবেন

তাজা আমলকী বাজার থেকে এনে জুস করে নিতে পারেন। আমলকী ছোট ছোট টুকরা করে কেটে মিক্সারে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর ছেঁকে রস বের করে নিন। দুই চা-চামচ আমলার রস নিন এবং এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। স্বাদের জন্য এক চা চামচ মধুও যোগ করুন। আবার বাজারে খাঁটি আমলকী জুসওꦑ পাওয়া যায়। এটিও খাওয়াতে পারেন। তবে ঘরে বানিয়ে নেওয়াই ভালো হবে।

বিশেষজ্ঞরা𝐆 জানান, সকালে খালি পেটে বা নাস্তার🎶 পরই আমলকীর জুস পান করা যায়। প্রতিদিন সেবন করলে বাচ্চাদের হাঁপানির সমস্যাও কমে যাবে। বাচ্চার কথা স্পষ্ট করার জন্য দুই থেকে তিন মাস টানা খাওয়াতে পারেন। এতে শিশুদের কণ্ঠস্বরে স্বচ্ছতা আসবে।

Link copied!