শীতে মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক💮্ষমতা কমে যায়। যার কারণে সহজেই মানুষ নানা রকম রোগ পড়ে। বিশেষ করে সর্দি, কাশি, জ্বর বেশি ভোগায়। তার মধ্যে রয়েছে আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব তো রয়েছেই। কারণ ঠাণ্ডা, শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে রক্তনালীগুলো সংকুচিত হতে পারে, মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে এবং সম্ভাব্য মাথাব্যথা হতে পারে। ফলে যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা আছে তাদের তো ঠান্ডা লাগা বারণ। শীতকালে তো আর ঠান্ডা আবহাওয়া দূর করা যাবে না। তবে নিজের কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ কিছু কিছু অভ্যাস শীতকালেও মাইগ্রেনের যন্ত্রণা কমাবে।
একটানা দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে না তাকানো
অফিস হোক বা বাড়ি একটানা কম্পিউটার বা ছোট স্ক্রিনে তাকানো মোটেও স্বাস্থ্যকর না। এটি যেমন চোখের জন্য ক্ষতিকর তেমনি ব্রেনেও চাপ পড়ে। আর তাইতো একটানা স্ক্রিনে না তাকিয়ে মাঝেমধ্যে বিরতি নিতে হবে। অফিসে হলে কাজের ফাঁকে উঠে গিয়ে চোখ-মুখে পানি দিয়ে আসুন। একটু হেটꦺে আসুন।
ঘুম
প্রতিদি অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। অপর্যাপ্ত ঘুম মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়ায়। তাই সবসময় পর্যাপ্ত ঘুম একান্ত প্রয়োজন।একান্ত না পারলে𓆉 অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমোন। রাত জেগে ওয়েব সিরি়জ় দেখার অভ্যাসে খানিকটা রাশ টানুন।
পানি
শরীর যে কোন সময়েই হাইড্রেটেড থাকা অপরিহার্যও। আর সেজন্য নিয়মিত পানি খেতে 🍷হবে। পর্যাপ্ত পানি পানে শরীর হাইড্রেট থাকে।
চিনি
রক্তেꦜ শর্করার পরিমাণ বাড়লে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই শীতে মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে মাত্রা ঠিক রাখুন। আর বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে চিনি আরও বেশি ক্ষতিকর।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস
দীর্ঘ ক্ষণ না খেয়ে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়ে। আর সেখান থেকে দেখা দেয় মাইগ্রেনের সমস্যা। তাই এই সময় বেশি করে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। শীতে যথাযম্ভব ভিটাম🥂িন-সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং শীতকালীন সবজি ও ফল রাখতে হবে খাদ্য তালিকায়।