শোবিজে এক দশক পার হলো টিভির প্রিয় মুখ, গ্লামার কন্যা তানজিন তিশার।২০১১ সালে মডেলিং দিয়ে শুরুটা হলেও ২০১৪𝄹 সালে ‘ইউর্টান’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয় ক্যারিয়ারে পথচলা শুরু হয় হালের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রীর।
এই এক দশকে অসংখ্য দর্শক নন্দিত নাটক রয়েছে তানজিন তিশার ঝুলিতে। জুটি বেঁধেছেন কম বেশি সবার সঙ্গে। তবে ইদানীং তিশাকে দেখা যাচ্ছে নারী প্রধান গল্পে। বিশেষ করে পুতুলের সংসার, রিক্সা গার্ল, নরসুন্দরী নাটকগুলো দিয়ে অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে বারবার প্রমাণ করে যাচ্ছেন তিনি। তিশার ইচ্ছে, আগামীতে এমন ব্যতিক্রমী ক🍸াজের চেষ্টা থাকবে তার।
তিশার মতে, অনেকটা দেখতে 🧸দেখতে লাইট ক্যামেরা অ্যাকশনের মধ্যে অভিনয় ক্যারিয়ারে দশ বছর অতিক্রম করলেন। তিশা বলেন, ‘কীভাবে দেখতে দেখতে একটি দশক হয়ে সেটা বলে বোঝাতে পারবো না। কিন্তু আমি খুশি যে নাচ থেকে মডেলিং তারপর অভিনয়; সব😼মাধ্যমে দর্শকের ভালোবাসা পেয়েছি, তাদের জন্যই আজকে আমি এখানে এসেছি।’
নিজের সাফল্য প্রসঙ্গে তানজিন তিশা বলেন,“আমি জানি না নিজেকে কোথায় দেখতে চাই তবে অভিনয় ক্যারিয়ারে আমার সঙ্গে যাই ঘটেছে দর্শকের ভালোবাসা আমাকে স্ট্রংলি একটা পজিশনে দাঁড় করিয়ে রেখেছে। এজন্য আমি সবসময় আমার দর্শকদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। আমি মনে করি, এই ভালোবাসা প্রাপ্তিটাই আমার জীবন💙ের বড় অর্জন। যারা আমাকে ভালোবাসেন, তাদের বলবো এভাবেই আমার পাশে থাকবেন। কারণ, তারা ছাড়া আমি তানজিন তিশা কিছুই না।”
গ্লামার কন্যা বলেন, “আসলে এখনও সফলতার অনেককিছু বাকি রয়েছে। আমার দিক থেকে অনেক๊কিছু দেখানোর বাকি আছে। একজন অভিনেত্রী হিসেবে আমি মনে করি, দর্শকের দেওয়ার এখনও অনেককিছু বাকি আছে। সেইসব কাজের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি। দর্শকরা হতাশ হন, তেমন কাজ করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না। মোর উইল কাম সুন, ইনশাল্লাহ।”
অভিনয়ে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন তানজিন তিশা। শোবিজ অঙ্গনে অবদানের জন্য ‘উইমেন অব ইন্সপিরেশন’ সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন এই অভিনেত্রী।