মিয়ানমারের রাখাইন রাজে দফায় দফায় মর্টারশেল ও🍨 ভারী গোলার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। ঈদের দিনসহ (১১ এপ্রিল) শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দুপুর পর্যন্ত কক্সবাজারের টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন সীমান্ত দিয়ে প্রতিনিয়ত ভেসে আসছে মুহুর্মুহু গুলি ও বিস্ফোরণের আওয়াজ।
এতে স্থ🌠ানীয়দের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ ঘটনায় সীমান্তে সর্বোচ্চ সর্তক অবস্থানে রয়েছেন কꦺোস্ট গার্ড ও বিজিবির সদস্যরা।
এর পাঁচদিন আগেও সেন্টমারꦺ্টিন, টেকনাফ, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, হ্নীলা ও হোয়াইক্যং ইউনিয়ন ⛦সীমান্তে রাখাইনের বিস্ফোরণের বিকট শব্দে আতঙ্ক দেখা দেয়।
সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দা খুরশেদ আল��ম বলেন, “ঈদের নামাজ পড়ে বাড়িতে এ☂সে একটু যখন বিশ্রাম নিচ্ছিলাম, তখন মিয়ানমার ওপার থেকে যেহারে মর্টারশেলের বিস্ফোরণ শব্দে এপারে আসতেছে। বাড়ি-ঘর কেঁপে উঠছে।”
টেকনাফ পৌরসভার বাসিন্দা রহিম উল্লাহ বলেন, “মনে হচ্ছে♓ মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মি ও আরও একটি বিদ্রোহী গ্রুপসহ এ দুগ্রুপে🥀র সঙ্গে দেশটির সেনা বাহিনীর মধ্যেই তীব্র সংঘর্ষ হচ্ছে।”
রহিম আরও বলেন, “দিনের পর দিন এপারের সীমান্তে বিস্ফোরণের শব্দ আগের তুলনায় এখন বেশি শোনা যাচ্🍒ছে। ঈদের দিন ও মধ্যরাতসহ এখন পর্যন্ত থেমে থেমে ওপার থে🔯কে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসতেছে।”
টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, “নাফনদীর ওপাশ থেকে গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। আর আমাদের সীমান্তে বিজিবি ও কোস্টগার্ড সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। এছাড়ౠা কোনো রোহিঙ্গা যাতে অনুপ্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য আ🌊মাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনীগুলো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।”