• ঢাকা
  • বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪, ১৩ ভাদ্র ১৪৩১, ২২ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেই, নোয়াখালীতে পানিবন্দী ২১ লাখ মানুষ


নোয়াখালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২৪, ০৪:০১ পিএম
আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেই, নোয়াখালীতে পানিবন্দী ২১ লাখ মানুষ

🌃টানা বৃষ্টি ও উজানের পানিতে নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এখনো জেলার ৮টি উপজেলার ৮৭টি ইউনিয়নের ২১ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ মানুষ পানিবন্দী আয়ে আছেন। এদিকে এখনও অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রমুখী।

জানা গেছে, জেলায় ১ হাজার ৩০৩টি আশ্রয়কেন্দ্রে মোট ২ লাখ ৬৪ হাজার ৭৪৩ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। এখন নতুন করে অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন। তবে কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে কথা ব🍃লে জানা গেছে, আশ্র🐟য়কেন্দ্রে স্থান সংকুলান হচ্ছে না।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাতের বৃষ্টিতে জেলা শহর মাইজদীসহ সদর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। অপরদিকে জেলার দুর্গম অনেক এলাকায় ঠিকমতো ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে না বল🦄ে জানান বাসিন্দারা।

স্থানীয়রা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলার সেনবাগ, কবি🍒রহাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও 🍌চাটখিল উপজেলার বন্যা কার্যত অপরিবর্তিত রয়েছে। আর জেলা শহর মাইজদীসহ সদর উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে।

জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক আরজুল ইসলাম বলেন, গতকাল সকাল নয়টা থেকে আজ সকাল নয়ট🐻া পর্যন্ত ৭২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে নতুন করে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও জেলায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছ🔯ে।

বেগমগঞ্জের বাসিন্দা দিদার হোসেন বলেন, “গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে বেশি কষ্টে আছে। কিন্তু চলাচলের পথ দুর্গম হওয়ায় আমরা ত্রাণ📖 পাচ্ছি না। প্রশাসনের সঙ্গে ব্ꩲযক্তি উদ্যোগে পরিচালিত ত্রাণ কার্যক্রমের সমন্বয় না থাকায় এমন পরিস্থিতি হয়েছে।”

কবিরহাটের কালামুন্সি উচ্চ বিদ্যালয়ের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা ইকবাল মাহমুদ বলেন, এই আশ্রয়েকেন্দ্রে ছোট একটি কক্ষে ৬টি পরিবার গাদাগাদি করে থাকছে।  এর মধ্যে অনেকে নতুন করে আসছে আশ্রয়কেন্দ্𒀰রে থাকার জন্য। কিন্তু থাকার জায়গা নেই।

এদিকে এ পর্যন্ত জেলায়🌺 বন্যায়♊ ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। সরকারি ১২৪টি ও বেসরকারি ১৬টি মেডিকেল টিম মাঠে চালু রয়েছে।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, জেলার পানিবন্দী মান👍ুষের মধ্যে সরকারিভাবে নগদ ৪৫ লাখ টাকা, ৮৮২ টন চাল, ১ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার, ৫ লাখ টাকার শিশু খাদ্য ও ৫ লাখ টাকার পশুখাদ্য বিতরণ করা♒ হয়েছে।

নোয়াখালীর জেলা প্রশাস♈ক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন কাজ করছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে শুকনো খাবার বিতরণ করা হচ্ছে।  

Link copied!