বরগুনার ২৫০ শয্যা বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের নির্মাণাধীন একটি লিফটে হঠাৎ বিকট শব্দ হওয়ার খবর জানা গেছে। এতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক ছ♊ড়িয়ে পড়ে।
শুক♔্রবার (৫ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের 🔯ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
লিফটের সেন্সরের সমস্যা কারণে এ 🧜সমস্যা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে ফায়꧒ার সার্ভিস।
হ꧑াসপাতালে আসা রোগীর কয়েকজন স্বজনদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে লিফটের ভিতরে হঠাৎ বিকট শব্দ শুনতে পেয়ে রোগীসহ আগত স্বজনরা ছোটাছুটি করতে শুরু করে।🎉 পরে দ্রুত লিফটের দরজার কাছে ছুটে এসে লিফট বন্ধ অবস্থায় দেখতে পেয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করেন উপস্থিত রোগীর স্বজনরা।
তারা আরও জানান, দ্রুত স꧅ময়ের মধ্যে লিফট পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কালু নামের এক লোক এসে লিফটের🅰 ভেতরে কোন লোক আটকা পড়েছে কিনা পরীক্ষানিরিক্ষা করে। এ সময় লিফটের দুটি দরজা ভাঙা ও একটি তার ছেড়া অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।
কালু 💞বলেন, সেন্সরে সমস্যার কারণে দুটি দরজা ভেঙে গেছে। আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইতিমধ্যে কথা বলেছি।
তবে তা💝র ছিড়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্ꦓবীকার করেন তিনি।
ঘটনা🌃স্থল পরিদর্শন করেছেন বরগুনা জেলা প্রশাসক মুহা.🌃 রফিকুল ইসলাম।
হাসপাতাল ভবনের দায়িত্বে থাকা ডা. নাজমুল আহসান বলেন, “আমরা ডাক্তার রোগীর দেখাশোনা করি, লিফটের রোগ তো আমরা বলতে পারবো না। ঘটনার পর পরই গণপূর্ত থেকে দায়িত্ব থাকা উℱপ সহকারী প্রকৌশলী (ইএম) জাকারিয়া আকনকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানাই। এ সময় তিনি আমার সঙ্গে উত্তপ্ত ভাষায় কথা বলেন।
গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (ꦕইএম) জাকারিয়া আকনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পরে বরিশাল বিভাগীয় সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক♋ প্রকৌশলীকে📖 মোবাইল ফোনে ঘটনার বিষয় জানতে চাইলে তিনি কলটি কেটে দেন।
জেলা প্রশাসক মুহা. রফিকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।&nܫbsp;
তিনি আরও জানান, এর আগেও হাসপাতাল মিলনায়তন কক্ষের ফলস সিলিং ধসে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। গণপূর্ত বিভাগকে এ ঘটনাগুলোর কারণ খতিয়ে দেখতে নির্দেশনা দেওয়𒁏া হয়েছে। কারণগুলো উদঘাটন হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।