তুমুল ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে ৫ আগস্ট প্রধ🔯ানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ ♍করেন দেশ ছেড়ে যান শেখ হাসিনা। পদত্যাগ, দেশত্যাগের পর অবশেষে শেখ হাসিনার প্রথম কোনো বক্তব্য প্রকাশ্যে এলো।
রোববার (১১ আগস্ট) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের খবরে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের কর্মী ও সমর্থকদের উদ্দেশে বার্তা পাঠিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেই বার্তায় তিনি বলেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রকে সেন্ট মার্টিন ও বঙ্গোপসাগর দিলে আমি ক্ষমতায় এখনো থাকতে পারতাম।꧅”
হাসিনার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “আমি পদত্যাগ ꦯকরেছি, কারণ লাশের মিছিল আমি দেখতে চাইনি। তারা শিক্ষার্থীদের লাশের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি তার অনুমোদন দি🦩ইনি।”
শেখ হাসিনা আরও বলে♌ছেন, “আমি এখনো দেশে থাকলে আর🌠ও অনেকে প্রাণ হারাত, আরও অনেক সম্পদ নষ্ট হতো।”
বার্তায় কর্মীদের উদ্দেশ্যে শেখ হাসিনা বলেন, ইনশা আল্লাহ, ꦚশিগগিরই আমি দেশে ফিরছি। এই পরাজয় আমার কিন্তু এই বিজয় জনগণের।
তিনি আরও বল꧋েছেন, “আমি নিজেকে সরিয়ে নিয়েছি, আমি আপনাদের বিজয়ের মাধ্যমে এসেছি, আপনারা আমার শক্তি ছিলেন। এরপর আপনারা আমায় চাননি, আমি সরে গেছি এবং পদত্যাগ করেছি।”
শেখ হাসিনা আরও বলেন, “আমার কর্মীরা সেখানে যারা আছেন, কেউ মনোবল হারাবেন না। আওয়ামী লীগ আবার দাঁড়িয়ে 😼উঠবে।”
এ ছাড়া আমার ভাষণ বিকৃত করা হয়েছে বল🌸ে অভিযোগ করেছেন শেখ হജাসিনা। তিনি বলেছেন, “আমি আমার তরুণ শিক্ষার্থীদের আবার বলতে চাই, আমি কখনোই তোমাদের রাজাকার বলিনি, আমার কথা বিকৃত করা হয়েছে।”
দ্য প্রিন্ট ব🐼লছে, আগামী সপ্তাহে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে হাসিনা ভাষণ দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রতিবে꧋দনে আরও বলা হয়েছে, ভারতে যাওয়ার পর একাধিকবার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে দেখা হয়েছে শেখ হাসিনার। ভারতীয় নিরাপত্তা এবং কূটনৈতিক কর্তাদের সঙ্গেও কথা হয়েছে তার।
শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি আ𓆉বার নিজের দেশে ফিরে যাবেন। তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আবারও দাঁড়াবে। তার দলের বহু নেতাকে হত্যা ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার খবরে তিনꩲি অত্যন্ত ব্যথিত।