বিএনপিকে ধন্যবাদ🦩 জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র ꦦআন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
রোববার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নিজের ফে🎃রিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে হাসনাত লেখেন, “এমন বোল্ড অ্যান্ড লাউড স্ট্যান্ডের জন্য বিএনপিকে ধন্যবাদ।”
পোস্টের কমে🙈ন্টে বক্সে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর একটি বিবৃতি ಞশেয়ার করে এ ধন্যবাদ জানান হাসনাত।
এর আগে দুপুরে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দলটির জ্যেষ্ঠ য🔴ুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বিবৃতিটি প্র💦কাশ করা হয়।
বিবৃ🦩তিতে রিজভী বলেন, “দুনিয়া কাঁপানো ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের মুখে কুখ্যাত গণতন্ত্রের ঘাতক শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশের স্বস্তি-শান্তির অভাবনীয় স্বর্ণদ্বার উন্মোচিত হয়েছে। দেশের চতুর্দিকে গণতন্ত্রে উত্তরণের সম্ভাবনায় জন-উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছে। দেড় দশকের জগদ্দল পাথর অপসারণ হয়েছে।”
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, “জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যখন একটু স্বস্𝓰তির নিশ্বাস ফেলছেন, তখন বাংলাদেশের দেড় দশকের সন্ত্রাসী মাফিয়া লীগের♛ রক্তাক্ত তাণ্ডবে সুষুপ্তিতে থাকা ভারত সরকারের সর্বস্ব হারানোর বেদনাবিদ্ধ অস্থিরতা আর অস্বস্তি বিস্ময়কর রকমের প্রকট হয়ে উঠেছে।”
শেখ হাসিনার পতন ভারত হজম করতে পারছে না মন্তব্য করে রিজভী বলেন, “শেখ হাসিনার পতনে তাদের (ভারতের) অন্তরে ভয়ংকর অনল দহন। এর কারণ অতিমাত্রায় দাদাগিরি করার ফলে ভারতের সঙ্গে তার প্রত্যেক প্রতিবেশীর সম্পর্ক তলানিতে। শুধ🌜ু হাসিনার ঘাড়ে সওয়ার হয়ে একচ্ছত্র কর্তৃত্ব স্থাপন ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚকরেছিল বাংলাদেশের ওপর। ভারত বাংলাদেশকে আশ্রিত রাজ্যের মতো বিবেচনা করত। সেই আশ্রিত রাজ্য হাত ফসকে গেছে।”
বিএনপির এই নেতা বলেন, “বিগত ১৫ বছর ꦯহাসিনাকে সামনে রেখে ভারত বাংলাদেশকে কার্যত দখল করে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এখন বাংলাদেশকে আবার কীভাবে তাদের করতলে নেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যেই তারা নীলনকশা করছে।”
রিজভী বলেন, “ভারতের সরকার মনে করে, বাংলাদেশকে অষ্টম সিস্টার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা গেলে তাদের সেভেন সিস্টার্স নিরাপদ থাকবে। চাণক্য ভারতের বশংবদ ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন ও পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকেই মোদি ও তার গদি মিডিয়া বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্র এবং অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। তারা চরম হতাশা-আহাজারিতে নিমজ্জিত। তাদের আচরণ ক্রমশ স্পষ্টত অসুপ্রতিবেশীসুলভ, অস্বাভাবিক এবং একদেশদর্শী। একজন স্বৈরা🥂চারের পতন নিয়ে কোনো দেশের এমন আহাজারি বিশ্বে বিরল।”
রিজভী আরও বলেন, “ভারতের কতিপয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বানোয়াট গল্প প্রচার ও প্রপা🅺গান্ডা চালিয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে চলেছে। ভারতীয় সাম্প্রদায়িক শাসকগোষ্ঠী ও হাসিনার যৌথ ইন্ধনে ভারতীয় কিছু উগ্র হিন্দুত্ববাদী গণমাধ্যম এমন অপকর্মে লিপ্ত হয়েছেন।”