বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে স্বৈরাচারী🔜 সরকার পতনের গল্প ছড়িয়ে দিতে নীলফামারী শহরের দেয়ালে দেয়ালে আঁকা হচ্ছে গ্রাফিতি। ജআন্দোলনে শহিদদের স্মরণ এবং ঘটনা প্রবাহ স্মরণীয় করে রাখতে বিভিন্ন স্কুলকলেজের শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছায় করছেন এই কাজ।
নীলফামারী সরকারি বালক ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়🦂, রাবেয়া বালিকা বিদ্যানিকেতন, ছমির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারী সরকারি কলেজ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের দেয়ালসহ বিভিন্ন স্থানে একয🐻োগে এ কাজ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
প্রথমে তারা দেয়াল ও পার্শ্ববর্তী এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে। এরপর দেয়ালে পেইন্টিং দেওয়ার পর তারা দেয়াল লিখন বাংলা ক্যালিগ্রাফি কার্যক্রম শুরু করে। শিক্ষার্থীদের রং-ত🦂ুলির আঁচড়ে ফুটে তুলেছে দেশের বিভিন্ন চিত্র, আর সমাজ সংস্কারমূলক উক্তি।
বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দেয়ালে উদ্দীপনামূলক স্লোগান সম্মিলিত গ্রাফিতি এঁকেছেন শিক্ষার্থীরা। ‘রক🔥্ত দিয়ে কেনা আমার স্বাধীনতা’, ‘বল বীর চির উন্নত মম শির’, ‘বিকল্প কে? আমি তুমি আমরা’, এমন নানান উক্তি শোভা পাচ্ছে শহরের🐬 বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দেয়ালে।
এসব গ্রাফিতি🔴তে বৈষম্য-স্বৈরাচারবিরোধী, গঠনতন্ত্র পুনর্গঠন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নিমার্ণের চাওয়া ও জানা-অজানা লাখো বীরদের প্রতি সম্মান প্র🐭দর্শন ফুটে ওঠে। নীলফামারী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের দেওয়ালে বীর শহীদ আবু সাঈদের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়।
জেলার বিশিষ্টজনেরা মনে করেন, গ্রাফিতিতে আঁকা চেতনা বাস্তব জীবনে ধারণ করলে বদলে যাবে সমাজ। তরুণ প্রজন্ম দেয়ালের এই রঙকে ভালোবাসতে প𒀰ারলেই বদলে যাবে বাংলাদেশ।