টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে গ্রা🃏হকদের সঞ্চয়ের কোটি কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিমিটেড’ নামের একটি সমিতি।
সমিতির ম্যানেজার🎐, ꦆমালিকপক্ষের খোঁজ মিলছে না। বন্ধ রয়েছে সমিতির সকল কার্যক্রম। এতে সঞ্চয়ের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন শতাধিক গ্রাহক।
সম্প্রতি সঞ্চয়ের অর্থ ফেরতের দাবিতে ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ভুক্তভোগী গ্রাহকরা। ওইদিন উপজেলা ꧋নির্বাহী (ইউএনও🔥) বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
ভুক্তভোগী গ্রাহকরা জানান, অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে ভূঞাপুর কাঁচা বাজারে অবস্থিত ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’ নামের সমিতির অংশীদার মজনু মন্ডল, মোফাজ্জেল হোসেন মিঞ্জু, আমিনুল ইসলাম ও সমিতির ম্যানেজার হায়দার আলী কয়েকশ ব্যক্তির কাছ থেকে বিভিন্ন অংকে অর্থ হাতি♐য়ে নেন। পরে হঠাৎ করে এন✤জিও সংশ্লিষ্টরা সাইনবোর্ড খুলে কয়েক কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়।
পশ্চিম ভূঞাপুরের জাকিয়া বলেন, “কয়েক লাখ টাকা নব রবিতে সঞ্চয় হিসাবে রেখেছি। সেই টাকা সমিতির ম্যানেজার হায়দার আলীর কাছে চাইলে তিনি বলেন- ‘আমি চাকরি ছেড়ে দিয়েছি, মালিকদের কাছ থেকে নেন’। সমিতির অংশীদারের মধ্যে আমিনুল ইসলাম ও মোফাজ্জেল হোসেন মিঞ্জু কাছে গেলে তারা বলেন, ম্যানেজারের ꦏকাছে টাকা দিয়েছেন। এখন আমরা কোথায় যাব, কীভাবে টাকা ফেরত পাব?”
ভূঞাপুর পৌর এলাকার বিরামন্দী গ্রামের ভুক্তভোগী গ্রাহক ফাতেমা বেগমের ছেলে ফারুক বলেন, “আমার মা ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা রেখেছিলেন। মুনাফা বা জমাকৃত আসল টাকা চাইতে গেলে সমিতির একাধিক অংশীদার থাকায় একে অপরকে দেখিয়ে দেয় এবং তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ভীতি দে꧅খায়।”
এ বিষয়ে জানতে ভূঞাপুরের নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার হায়দার আলী ও 💧অংশীদারের মধ্যে একজনকে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কলা করা হলেও তারা রিসিভ করেননিꦇ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ বলেন, “একটি অভꦆিযোগ পেয়েছি। দ্রু⭕তই এ ব্যাপারে এনজিও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ডেকে টাকা ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।”