সুনামগঞ্জের💧 দিরাইয়ে স্ত্রীর সঙ্গে অভিমান করে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছেন আলমগীর (৩০) নামের এক যুবক।
রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দিরাই পৌর শꦜহরের কলেজ রোড এলাকার একটি ভাঙাড়ি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। তবে এ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন🌟 বক্তব্য পাওয়া যাচ্ছে।
আলমগীর জানান, তার স্ত্রীর অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। পরকীয়া প্রেমিক চায়ের সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে তার পুরুষাঙ্গ কেটে দিয়েছে। তবে এ অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাব🤡ি করেছেন আলমগীরের শ্যালক বিল্লাল।
ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী ব্যবসায়ীরা জানান, আলমগীরের চিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে দেখেন, পার্কিং করা রিকশায় আলমগীর বসে কাতরাচ🐲্ছে। নিচে তার কাটা পুরুষাঙ্গ পড়ে আছে।
হামলার কোনো ঘটনা দেখেননি জানিয়ে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, আলমগীর ন🤪িজেই তার পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছে। এরপর আলমগীরকে প্রথমে দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে অবস্থা খারাপ 💛হলে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আলমগীর দির🎀াই উপজেলার রাজাপুর কান্দি গ্রামের কনির উদ্দিনের ছেলে।
দোকানের কর্মচারী আলমগীরের খালাতো ভাই শিপন মিয়া বলেন, আমি দোকানের পেছনে ক🅠াজ করছিলাম। চিৎকার শুনে দৌ💫ড়ে এসে ঘটনা দেখি। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তবে কাউকে হামলা করতে দেখিনি।
এ দিকে এ ঘটনায় আলমগীর একেকবার একেকরকম বক্তব্য দিচ্ছেন। হাসপাতালে ডাক্তারের জিজ্ঞাসাবাদে স্ত্রী পুরুষাঙ্গ কেটে🌞ছে বলে জানালেও পরে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নে অপরিচিত লোক চায়ের সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মন্তব্য করেন।
আಌলমগীরের শ্যালক বিল্লাল বলেন, “আমার বোনকে স্বামী-শাশুড়ি মারধর করতেন। বাড়িতে একা রেখে তারা এখানে-ওখানে চলে যেত। অনেক সময় রাতে বাড়ি ফিরত না। এসব কারণে রোববার দুপুরে আমার বোনকে তার দুই সন্তাꦉনসহ আমাদের বাড়িতে নিয়ে আসি।”
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ💖 পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”