নরসিংদী কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া 🧸জঙ্গি নূরুল আলমসহ আরও ৩৭ কয়েদি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছে। এ নিয়ে জেল পলাতক ৮২৬ কয়েদির মধ্যে ৫৭৫ জন আত্মসমর্পণ করেছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) বিকেল ৩টায় নরসিংদীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস🎃্থিত হয়ে নূরুল আলমসহ অন্য কয়েদিরা আত্ম൲সমর্পণ করে।
এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নরসিংদীর আদালত পুলিশের পরিদর্শক ম🐽ো. ওয়াহিদুজ্জাম🃏ান।
জঙ্গি নুরুল আলম আনসার উল্লাহ বাং🐎লা টিমের সদস্য এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার ইউসুফ হাওলাদারে꧃র ছেলে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কারাগার থেকে পালানো জঙ🐭্গি নূরুল আলম নরসিংদী আদালতে আত্মসমর্পণের জন্য আসেন। আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদন করলে তাকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে তোলা হয়। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জঙ্গি নুরুল আলম গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে জেল হাজতে ছিলেন🐻। এ নিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া নয় জঙ্গির মধ্যে পাঁচজন আইনের আওতায়🍸 এলেন।
গত ১৯ জুল🔴াই শুক্রবার বিকেলে কোটা আন্দোলনের সময় নরসিংদী কারাগারে হামলা ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগেরর ঘটনা ঘটে। এসময় জেল সুপারসহ সংশ্লিষ্টদের জিম্মি করে হামলাকারীরা কারাগারের বিভিন্ন সেল খুলে দিলে পালিয়ে যায় ৯ জঙ্গিসহ ৮২৬ কয়েদি।
এ সময় কারাগারের অস্ত্রাগার থেকে ৮৫টি অস্ত্র ও প্রায় ৮ হাজার গুলি লুট করা হয়। এখন পর্যন্ত লুট হওয়া ৮৫টি অস্ত্রের মধ্যে ৪৯টি উদ্ধার করেছে পুলিশ✅।
জেল পলাতক ৯ জঙ্গির মধ্যে এরই মধ্যে সিটিটিসির হাতে খাদিজা পারভীন ওরফে মেঘলা ও ইসরাত জাহান ওরফে মৌ ওরফে মৌসুমী, র্যাবের হাতে ফারুক আহম্মেদ এবং নরসিংদী জেলা পুলিশের হাতে জুয়েল ভূঁইয়া গ্রেপ্তার হয়। এখনও পলাতক হিজবুল্লাহ মিয়া, আবদুল্লাহ কামরুল, মো. মহিউদ্দীন ও আবদুল আলীম নামের ৪ জঙ্গি সꦓদস্য। এই চারজনও আনসার উল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য।