• ঢাকা
  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪, ১৬ ভাদ্র ১৪৩১, ২৬ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঘূর্ণিঝড় রেমাল

ঝড়ো হাওয়ায় বইছে বৃষ্টি, আশ্রয় কেন্দ্রে যাচ্ছে মানুষ


পটুয়াখালী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ২৬, ২০২৪, ০২:০০ পিএম
ঝড়ো হাওয়ায় বইছে বৃষ্টি, আশ্রয় কেন্দ্রে যাচ্ছে মানুষ

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভা🌳বে পটুয়াখালীতে দমকা হাওয়া সঙ্গে বইছে বৃষ্টি। বৃষ্টিতে জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। বিরামহীনভাবে মাইকিং করে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যাবার ঘোষণা করছে সিপিপির স্বেচ্ছাসেবকরা। 

পায়রাবন্দরের ꧙উপপরিচালক আজিজুর রহমান জানান, বন্দরের সকল জলযান ও সম্পদ ইতিমধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বন্ধ রয়েছে বন্দরের সকল কার্যক্রম। ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় একাধিক টিম গঠন করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।  দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে পটুয়াখালীর অভ্যন্তরীণ সকল রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিඣএ কর্তৃপক্ষ।

জেলা প্রশাস🍎ন সূত্র জানায়, জেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলগুলোর আশ্রয় কেন্দ্রে বনℱ্যাদুর্গতরা আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। জেলায় মোট ৭০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া ৩৫টি মুজিব কিল্লাসহ শতাধিক প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন জানান, বিভিন্ন পয়েন্টে ১০ কিলোমিটারের মতো বাঁধ ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জোয়ারের পানি ꧙বৃদ্ধি পেলে ঝুকিপূর্ণ এলাকার বাঁধ ভ꧒েঙে বিস্তৃীর্ণ এলাকা প্লাবিত হতে পারে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড জরুরি মেরামতের জন্য ছয়শ বস্তা জিও ব্যাগ ও লোকবল প্রস্তুত রেখেছে ।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন, দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার দুর্গত মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে 🌱নেওয়া হয়েছে। এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। সন্ধ🌱্যা নাগাদ অর্ধলাখ লোক আশ্রয়কেন্দ্রে উপস্থিত হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তিনি।

জেলা প্রশাসক নূর কুতুবুল আলম জানান, প্রতিটি উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্রে লোক আসতে শুরু করেছে। দুপুর একটা পর্যন্ত ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্🦄রে উপস্থিত হয়েছে। সন্ধ্যা নাগাদ লক্ষাধিক লোক আশ্রয়কেন্দ্রে চলে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। দুর্গত এলাকার লোকদের স্বেচ্ছাসেবক, ইউপি সদস্য, চৌকিদার ও সমাজকর্মীদের মাধ্যমে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসার কাজ চালানো হচ্ছে। 

তিনি জানান, যারা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন তাদের জন্য সরকারের তরফ থেকে খাবা🌜রের ব্যবস্থা হচ্ছে।

 

Link copied!