• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘ষাঁড়ের লড়াই ছিল উরুগুয়ে-ব্রাজিল ম্যাচে’


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুলাই ৭, ২০২৪, ০৪:২১ পিএম
‘ষাঁড়ের লড়াই ছিল উরুগুয়ে-ব্রাজিল ম্যাচে’
ফাউল, মারামারি, হাতাহাতি আর তর্ক-বিতর্কে মিশে ছিল ব্রাজিল ও উরুগুয়ে ম্যাচ। ছবি : সংগৃহীত

চলতি কোপা আমেরিকা ফুটবলের কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল ও উরুগুয়ের ম্যাচ দেখে অনেকের মনে একটাই প্রশ্ন, একটা ফুটবল ম্যাচে এত ফাউল কি করে হতে পারে? ফুটবল অনুরাগীদের মতো ব্রাজিলিয়ানরাও ক্ষুব্ধ এমন খেলা দেখে। কিছুক্ষণ পরপরই ফাউলের বাঁশি বাজাচ্🌌ছেন রেফারি। আর এতে খেলার ধারাবাহিকতায় ব✤ারবারই বিঘ্ন ঘটছিল।

পুরো ম্যাচে মোট ৪১ বার ফাউলের বাঁশি বাজান রেফারি। প্রত্যেকবার দেখে মনে হচ্ছিল, এই বুঝি বড় রকমের মারামারি লেগে যাব💜ে। কয়েকবার এমন পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছিল। পরে রেফারির সমঝোতায় সেটি থেমে যায়।

এমন ম্যাচ দেখে ব্রাজিলের সা🎉ংবাদিকরা খুবই হতাশ। বিখ্যাত সাংবাদিক রেনাতো মারিসিও প্রাদো এটাকে ‘ষাঁড়ের লড়াই’ বলে অভিহিত করেন।

মারিসিও প্রাদো বলেন, ‘আমাদের বিয়েলসার (উরুগꦺুয়ের কোচ মার্সেলো রিয়েলসা) প্রতি অনেক সম্মান আছে। তিনি অনেক কোচদেরও কোচ বটে। কিন্তু আজকে তার চিন্তাচেতনা পুরোপুরি সোজাসাপ্টা ছিল। বল হারালেই বুট দিয়ে কিক মারো। এটা খুব নোংরা ছিল। সে হয়তো অনেক বড় বড় কথা বলতে পারে। সে অনেক কালজয়ী পর🅺িবর্তন আনতে পারে। কিন্তু মাঠের খেলাতে সে সেটা পারলো না। আজকের ম্যাচ পুরোটাই ষাঁড়ের লড়াই ছিল।’

আরেক ব্রাজিলিয়ান সাংবাদিক মিলি লাকোম্বে বলেন, ‘আমরা খুব অবাক হয়েছি। এটা কোনোদিক দিয়েই ফুটবল ম্যাচ ছিল না। বিশেষ করে উরুগুয়ের পক্ষ থেকে। সবজায়গাতে ফাউল হচ্ছিল। সেটা ব্রাজিল কিংবা উরুগুয়ে দুই জায়গাতেই। প্রথমার্ধ দেখাটা চোখের বিꦺষ ছিল।’

বিখ্যাত সাংবাদিক রদ্রিগো মাতোস বলেন, ‘আমার কাছে ব্রাজিলের থেকে🃏ও উরুগুয়ের আচরণ খারাপ লেগেছে। আমরা তাদের কাছ থেকে আরও ভালো খেলা আশা করেছিলাম। প্রথম থেকেই তাদের মিডফিল্ড💞ে সৃজনশীলতা ছিল না।’

Link copied!