রোববার রাওয়ালপিন্ডিতে সমাপ্ত ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে ১০ উইকেটে হারানো কৃতিত্বের বেশিরভাগ মুশফিকুর রহিমের। প্রথম ইনিংসে তার অনবদ্য ১৯১ রানের ইনিংসের জন্🐲য ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ। হয়𓆉েছেন ম্যাচসেরাও। পুরস্কার নিতে গিয়ে সেই অর্থ দেশে বন্যা দুর্গতদের জন্য উৎসর্গ করার ঘোষণা দেন মুশফিক।
এছাড়া এ জয়ের পেছনে 🀅গত আড়াই মাসে বাংলা টাইগার্স ক্যাম্প, প্রস্তুতি ম্যাচ এবং দেশি কোচিং স্টাফদের অবদানের কথা গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করেন মুশফিকুর রহিম।
প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের দুইজন ব্যা🔥টার সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন। সউদ শাকিল এবং মোহাম্মদ রিজওয়ান। এ দুই ব্যাটারের ব্যাটে ৬ উইকেটে ৪৪৮ রানের বড় সংগ্রহ স্কোরবোর্ডে তুলে ইনিংস ঘোষণা করে পাকিস্তান অধিনায়ক শান মাসুদ।
এরপর জবাব দিতে নেমে বাংলাদেশের ব্যাটারর🐼া খেলেছেন অসাধারণ। চারটি হাফ সেঞ্চুরি এবং একটি সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরিটি এলো মুশফিকের ব্যাট থেকে। যেন-তেন কোনে সেঞ্চুরি নয়। প্রায় ডাবল সেঞ্চুরির কাছাকাছি একটি ইনিংস। মাত্র ৯ রানের জন্য ডাবল সেঞ্চুরিটি করতে পারেননি মুশফিক। আউট হয়েছিলেন ১৯১ রানে।
কিন্তু মুশফিককে এখন আর ডাবল সেঞ্চুরি মিস হওয়ার আফসোসে পুড়তে হবে না। তার ১৯১ রানের সুবাদে বাংলাদেশ পেয়েছিলেন ৫৬৫ রানের বিশাল সংগ্রহ। লিড দাঁড়িয়েছিꦗলো ১১৭ রানের। এই লিডই বাংলাদেশকে জয় এনে ⛄দিতে বিশাল সহায়তা করেছে।
দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের বোলাররা রীতিমতো গলা চেপে ধরতে পেরেছিলো মুশফিকের ব্যাট থেকে পাওয়া সাহসে ভর করে। যার ফলে মাত্র ১৪৬ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিক পাকিস্তান ক্🔯রিকেট দল। সেখানে জয়ের জন্য লক্ষ্য পেলো মাত্র ৩০ রান। ৬.৩ ওভার এবং বিনা উইকেট ব্যায়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক প্রথম জয়ের লক্ষ্য পূরণ করে টাইগাররা।
ম্যাচ শেষে ১৯১ রানের ইনিংসটিকে মূল্যায়ন করতেই হতো বিচারকদের। ভিন্ন চিন্তা করার সুযোগই ছিল না। যে কারণে দেখা গেলো, ম্যাচ൩ সেরার পুরস্কার উঠেছে 📖মুশফিকের হাতেই।