বাংলাদেশ তখনও টেস্ট জয় নিশ্চিত করেনি, সবেমাত্র স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। কিন্তু তাদের জয়ের পথে𝔍 বাধা হয়ে উঠতে চাইছেন মুহম্মদ রিজওয়ান। দেরি করছেন ব্যাট করতে। সময় নষ্ট করছেন। যেভাবে হোক ম্যাচটি ড্র করতে চাইছে পাকিস্তান। সেই সময় হঠাৎ রিজওয়ানের উপর রেগে গেলেন সাকিব আল হাসান।
ম্যাচের পঞ্চম দিনে পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৩তম ওভার বল করছিলেন সাকিব। সেই সময় রিজওয়ান কিছুতেই খেলার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন না। তিনি সময় নষ্ট করছিলেন। লিটন দাসের সঙ্গ൩ে কথা বলছিলেন রিজওয়ান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের কোথায় রাখা হয়েছে তা নিয়ে বলছিলেন।
এই সব কিছুর মাঝে সাকিব বল করার জন্য তৈরি হয়ে গেলেও দেখেন রিজওয়ান তৈরি নন। সেটা ভালভাবে নেননি বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও অন্যতম বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব। তিনি বল ছুড়ে দেন রিজওয়ানের দিকে। খুবই রেগে গিয়েছিলেন সাকিব। রিজওয়ানের মাথার উপর দিয়ে বল চলে𒊎 যায় উইকেটরক্ষক লিটনের কাছে। আম্পায়ার রিচার্ড কেটলবরো ব্যাপারটা ভাল ভাবে নেননি। তিনি সাকিবকে সাবধান করেন। সাকিব নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চেয়ে নেন। তখন অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্তও 😼আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলেন।
বল হাতে দিনটা যদিও ভাল ছিল সাকিবের। তিনটি উইকেট তুলে নেন তিনি। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংস ভাঙতে বড় ভূমিকা নেন সাকিব। সেই সঙ্গে মেহেদি হাসান মিরাজ নেন ৪ উইকেট। তাদের দাপতেই পাকিস্তান দ্বিতীয় ই🍸নিংসে শেষ হয়ে যায় ১৪৬ রানে। মাত্র ৩০ রানের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের। যা সহজেই তুলে নেয় তারা। পাকিস্তানকে প্রথম বার টেস্টে হারিয়ে দেয় বাংলাদেশ। তাও ১০📖 উইকেটের ব্যবধানে।
