• ঢাকা
  • সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১৮ ভাদ্র ১৪৩১, ২৮ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


১৮টি কোম্পানির মাধ্যমে ১৩৫ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে বেক্সিমকো


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৪, ০৬:১৪ পিএম
১৮টি কোম্পানির মাধ্যমে ১৩৫ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে বেক্সিমকো
সালমান এফ রহমান ও বেক্সিমকো গ্রুপের লোগো। ছবি : সংগৃহীত

শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে দুর্নীতি-অনিয়ম করা বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও গ্রুপের তথ্য বেড়িয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় বেক্সিমকো গ্রুপের পাচ🌟ার করা অর্থের তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। শিল্প গ্রুপটি ১৮টি কোম্পানির মাধ্যমে পণ্য রপ্তানি করে সেই রপ্তানি মূল্য ফেরত না এনে অন্তত ১৩৫ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (২ সেপ্টেম্বর)✅ পুলিশ ও সিআইডি কর্মকর্তাদের বরাতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ডেইলি স্টার অনলাইন।

সিআইডির ডেটাবেজ অনুসဣা𓆏রে, অ্যাপোলো অ্যাপারেলসের মাধ্যমে প্রায় ২৩ মিলিয়ন ডলার, বেক্সটেক্স গার্মেন্টসের মাধ্যমে ২৪ মিলিয়ন ডলার, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলসের মাধ্যমে ২৫ দশমিক দুই মিলিয়ন ডলার এবং অ্যাসেস ফ্যাশনের মাধ্যমে ২৪ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে।

এর সবগুলোই বেক্সিমকো গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান, যার ভা♌ইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান ছিল꧋েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা।

সিআইডি ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান জানান, গ্রুপটি পণ্য রপ্তানির জন্য ক্রেডিট লেটার খুলে ৮০ শতাংশ মূল্যের বিপরীতে স্থানীয♈়ভাবে ঋণ নিয়েছে। এরপর আর রপ্তানির অর্থ ফেরত আন🐽েনি এবং ঋণগুলোও পরিশোধ করেনি। বেক্সিমকো গ্রুপ এভাবে অর্থপাচার করেছে।

সিআইডি ফাইন্যান𒉰্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের আরেক কর্মকর্তা জানান, তারা প্রাথমিক তথ্য পেয়েছেন যে, সালমান এফ রহমান পাচারের অর্থ দুবাই, সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ করেছেন।

সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান সৌদি আরবে একটি বড় ওষুধ কোম্পা🌼নি খুলেছেন বলে জানিয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট সিআইডি কর্মকর্তা।✅ সৌদি আরবের ওই কোম্পানির বেশিরভাগ অর্থ বাংলাদেশ থেকে গেছে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।

এ বিষয়ে ডিআইজি-অর্গানাইজড ক্রাইম (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) কুসুম দেওয়ান বলেন, “সিআইডির আর্থিক অপরাধ ইউনিট বেক্সিমকোর এই অসঙ্গতিগুলোকে ‘বাণিজ্যভি꧙ত্তিক অর্থপাচার’ হিসেবে অভিহিত করেছে এবং ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে।”

প্রাথমিক তদন্ত শেষ হলে বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধ🍌ে অর্থপাচার আইনে মামলা হব🎶ে বলেও জানান কুসুম দেওয়ান।

Link copied!