শেখার কোনো বয়স নেই। নেই কোনো গন্ডি। যেকোনো বয়সেই মানুষ নতুন কিছুꦆ শিখতে পারে। নতুন কিছু আয়ত্ত করতে পারে। এরজন্য় শুধু প্রয়োজন আগ্রহ কিংবা শেখার ইচ্ছে। চলার পথে কতকিছুই না শিখতে হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও প্রতিনিয়তই মানুষ শিখছে। নতুন কিছু শিখে নিজেকে আরও উপযুক্ত করে তুলছে। তেমনই শেখার জায়গা থাকে কর্মক্ষেত্রেও। যেখানে প্রতিনিয়তই শেখার সুযোগ থাকে।
বর্তমান সময়ে স্কিলের উপরেই নির্ভর করে কাজের ⭕জায়গায় টিকে থাকার নিশ্চয়তা। কে কতটা জানে তা তো গুরুত্ব রয়েছেই। কিন্তু এর থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কে কতটা পারে। কে কতটা গুছিয়ে কাজ করবে আর কতটা সৃজনশীলতার পরিচয় দেবে তা কর্মক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে হলে শেখাও জরুরি। কেউ যদি নিজের জ্ঞানেই ꦇসীমাবদ্ধ থাকতে চান তবে তা যোগ্যতাও সীমাবদ্ধই থাকবে। তাই নতুন কিছু শেখার মানসিকতা থাকতে হবে সবসময়ই।
কর্মক্ষেত্রে নতুন কিছু শেখার মানসিকতা থাকা জরুরি। এরজন্য় মস্তিষ্ককেও ট্রেনিং দেওয়া প্রয়োজন। মস্তিষ্ক যেন নতুন জিনিসের সঙ্গে মানিয়ে নিতেপারে, ♛অস্বস্তি না হয় এর জন্যই অনুশীলন প্রয়োজন। আর কীভাবে সেই অনুশীলন করবেন তার ধারণা নিয়ে নিন এই আয়োজনে।
· প্রথমে নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের ভালো লাগার পরিসর থেকে বেরিয়ে আসুন। যেকোনো পরিসরে𝓡 খাপ খাওয়াতে শিখুন। যেকোনো জায়গায় যেকোনো কিছু শেখার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন। এতে নিজেকে আরও বেশি উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে পারবেন।
· নতুন কিছু শেখার জন্য কৌতুহ♓ল থাকা জরুরি। কৌতুহল থাকলেই যেকোনো বিষয়ে সম্পূর্ণটা আয়ত্ত করতে পারবেন। আর ত♐া মনেও থাকবে। নিজের কৌতুহল না থাকলে নতুন কিছুর শেখার তাগিদও থাকে না।
·  ♋; অ্যাক্টিভিটি লার্নিং বা কাজ করার মধ্যে শেখা নেওয়া জরুরি। কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে করতে শিখে নিতে পারেন নতুন কিছু। হাতেকলমে শেখা যাকে বলে। এই ধরনের শিক্ষা মনে গেঁথে যাবে। অ্যাক্টিভিটি লার্নিং🤪য়ে সহজেই ভুলত্রুটি শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকে। তাই যেকোনো কিছু নির্ভুলভাবে শেখা যায়।
· নতুন কিছু শিখতে💜 হলে মনোযোগ থাকাও জরুরি। মনকে একস্থানে স্থির করতে হবে। ডেডিকেশন থাকতে হবে। এরজন্য হালকা এক্সারসাইজ🦄 করতে পারেন। এতে শরীর ও মন ফুরফুরে থাকবে।
· যে😼কোনো বিষয় পারফেক্ট করতে হলে মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে হবে। মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে পর্যাপ্ত ঘুম ও শরীরচর্চা। এটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিক রাখবে আর আত্মবিশ্বাস বাড়াবে। যা আপনার কর্মক্ষেত্রের পারফর্মেন্সের উপরও প্রভাব ফেলবে।