পিরিয়ডের সময়টা প্রত্যেক নারী𓆉ই বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় পড়েন। পেটে ব্যাথা, মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি, মেজাজ পরিবর্তন, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। এই সময় কী ধরনের খাবার খাওয়া হচ্ছে, তার উপর শরীরের ভালো-মন্দ অনেকাংশেই নির্ভর করে। জেনে নিন পিরিয়ডের সময় কী খাবেন না-
উচ্চ ফ্যাটযুক্ত খাবার একদম না
ঋতুস্রাবের সময় মুড সুইং হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা। সে কারণে অনেকে এই সময়ে ভাজাপোড়া, বার্গার, চিপস, চানাচুর খেয়ে ফেলেন বেশি বেশি করে। এতে হিতে বিপরীত হয়। এমনিতেই শরীর দুর্বল। হজমশক্তিতেও প্রভাব পড়ে। তাই এ সময়ে বেশ💃ি গুরুপাক, ফ্যাটযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। বরং মসুর ডালের স্যুপ, গ্রিলড-তন্দুরি চিকেন, অল্প তেলে মাছ ভাজা, চিকেন স্টুয়ের মতো সুস্বাদু অথচ স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন
ঋতুস্রাবের সময় ক্যাফেইনের পরিমাণ সীমিত রাখা উচিত। যদিও ক্যাফেইন পিরিয়ডের ওপর সরাসরি কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে কখনো কখনো বেশি প্রস্রাব বা মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ সময় বেশি কফি পান করলে ডিহাইড্রেশন🐓ও হতে পারে। এটি কষ্ট আরো বাড়িয়ে দিতে পারে।
মিষ্টি খাবার খাওয়া উচিত নয়
মিষ্টি খাবার বেশি খাওয়া উচিত নয়। এতে র🃏ক্তে সুগারের মাত্রার পরিবর্তন হতে পারে। তাতে মেজাজ খারাপ, মুড সুইং হতে পারে।
লবণ
পিরি⭕য়ডের সময় বেশি মাত্রায় লবণ রয়েছে এমন খাবার, যেমন ধরুন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই জাতীয় পদ বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে, যার প্রভাবে পিরিয়ডকালীন কষ্ট আরো বেড়ে যায়। তাই মাসের এই নির্দিষ্ট সময়ে যতটা সম্ভব কম পরিমাণে লবণ খাবেন।
শসা
পিরিয়ডের সময় শসা খেলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হওয়ারജ আশঙ্কা বেড়ে যায়। শসায় উপস্থিত কিছু উপাদান এই সময় শরীরের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
দুধ বা দুগ্ধ জাতীয় খাবার
দুধজাতীয় খাবার যেমন পনির, চিজ, আইসক্রিম বেশি না খাওয়াই ভালো। এগুলোতে🎀 পেটের অস্বস্তি ও বদহজম🔜 বেড়ে যায়।