বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাতে বাড়ির আনাচে কানাচে সাধারণত কচু শাক দেখা যায়। কচুর কোন কিছুই ফেলে দেওয়ার নেই। কচুর পাতা থেকে শুরু করে পুরোটাই খাওয়া যায়। শাক হিসেবে বেশ পরিচত এটি। তবে কচুর মূল কচুর ডাটা সবই খাওয়া হয়। কচুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, যা মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রান। প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে ꦡ৩৯ গ্রাম প্রোটিন, ৬ দশমিক ৮ গ্রাম শর্করা, ১৫ গ্রাম চর্বি, ২২৭ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১০ মিলিগ্রাম আয়রন ও ৫৬ মিলিগ্রাম খাদ্যশক্তি থাকে।
নিয়মিত কচু খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয় এমনকি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁক💙িও কমায়। তাছাড়া দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে কচু। কচুর এরকম নানান গুণের জন্য নিয়মিত কচু খাওয়া উচিত। চলুন কচুর আর কি কি গুণ আছে দেখে নেই-
উচ্চ রক্তচাপ কমায়
🍬কচুশাতে আছে স্যাপোনিনস, টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্লাভোনয়েড। আবার কচু খেলে রক্তের কোলেস্টেরল কমে। এসব উপাদান🍃 উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে কচু
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভ🥂িটামিন এ রয়েছে। এটি চোখের জটিলতা কমায় এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি বাড়ায়
কচুতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া কচুর ডাঁটায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করে। আবার কচুতে আছে পেকটিন, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দꦰূর করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ক🦹চুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
রক্তে শর্🌃করার পরিমাণꩵ নিয়ন্ত্রণ করে কচুশাক। নিয়মিত শাকটি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
হাড়ের জন্য উপকারি
কচুতে পর্যাপ্ত পরিমানে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা দেহের হাড় শক্ত করে ওဣ ♕চুলের ভঙ্গুরতা রোধ করতে সক্ষম।