বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানান রকম রোগ বাসা বাধে শরীরে। এসব রোগই আমাদের আয়ু কমায়। তাই বেশি সময়🍌 বেঁচে থাকতে সুস্থ থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু অভ্যাস রপ্ত করতে হবে। এসব অভ্যাস আপনার আয়ু বাড়াতে সাহায্য করবে।
বন্ধুত্ব
আইরিশ জেরিয়াট্রিশিয়ান বা বয়স্কদের রোগ বিশেষজ্ঞ রোজ অ্যান কেনির মতে, সুস্থভাবে দীর্ঘ সময় ⛎বাঁচতে বন্ধু থাকা খুব জরুরি। কারণ ভালো বন্ধু মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এতে রোগ প্রতির☂োধ ক্ষমতা বাড়ে, তার প্রভাবে আয়ুও বাড়ে।
হাসি
হাসলে আমাদের মানসিক চ🐎াপ কমে। গবেষণায় দেখা গেছে স্ট্রেস বা উদ্বেগে ভুগছেন এমন নারীদের হৃদরোগ, স্ট্রোক বা ফুসফুসের ক্যান্সারে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা দুই গুণ বেশি এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে তিনগুণ বেশি। এক্ষেত্রে হাসি খুশি থাকতে হবে। সুখী ব্যক্তিদের ওপর এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে তাদের অকালে মৃত্যু হার বাকিদের তুলনায় তিন দশমিক শতাংশ কম।
ঘুম
আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ ঘুম। পর্꧂যাপ্ত পরিমাণে ঘ𝄹ুমানো একজন মানুষের জন্য জরুরি। একজন মানুষকে দিনে অন্তত্য ৭-৯ ঘন্টা ঘুমানো দরকার। এর চেয়ে কম ঘুম বা এর চেয়ে বেশি ঘুম আমাদের মস্তিষ্ক ও হার্টের কার্যকারিতার ওপর প্রভাব ফেলে।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
প্রতিদিন সকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল, কিংবা ঠান্ডা পানিতে সাঁতার কাটা হরমায়েসি🐠স প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের কোষে বয়স বাড়ার গতি কমিয়ে দেয়। এতে ভালো কোষের সংখ্যা বাড়ে, রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে, ডিপ্রেশনের ঝুঁকি কমবে, মন প্রশান্ত ফুরফুরে থাকে। যা দীর্ঘায়ুর অন্যতম নির্দেশক।
ব্যায়াম
শরীরকে সুস্থ রাখতে ও কার্যক্ষম থাকতে নিয়মিত ব্যয়াম করতে ꧒হবে। নিয়মিত ব্যয়াম হৃদপিণ্ড, ফুಞসফুস ও পেশির সক্ষমতা বাড়ে। ফলে ডায়াবেটিস, স্থূলতা থেকে দূরে থাকা যায় এবং আয়ু বাড়ে।
খাবার
সুস্থ থাকতে খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। এক্ষেত্রে সুষম খাবার খেতে হবে। ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যা🎐রা ক্যালোরি কমানোর ডায়েট করেন তাদের কোষে ফ্রি র্যাডিকেল তৈরি হতে পারে না, এতে কোষ সুস্থ থাকে।
সেইসাথে ডিএনএ মেরামত হতে থাকে। যা দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে সহায়ক। নিয়মিত সুষম খাবার খেলে বয়সকালে ক্যান্সার⛄, ডায়াবেটিস, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়, আয়ু বাড়ে।
সূত্র: বিবিসি