সারাদিনের ব্যস্ততার পর রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এটি সুস্থ শরীরে অন্যতম শর্ত। তবে যারা বাড়িতেই থাকেন তারা দুপুরেও বিছানায় গা ভাসিয়ে দেন। ভরপেটে খেয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দেন। দুপুরের এই ঘুমের অভ্যাসের বিষয়ে আপত্তি রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। তাদের মতে, দুপুরের ঘুম পেশিকে আরও শিথিল করে দেয়। এতে প্রশান্তি মিললেও অসুবিধাও দেখা দে🍸য়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরে কিংবা রাতে খাওয়া পরপরই ঘুমিয়ে যাওয়া উচিত নয়। দুপুরের ঘুম মানুষের শরীরে স্নিগ্ধ প্রভাব ফেলে। এটি প্রশান্তি দেয়। কিন্তু নানা ধরনের অসুবিধা দেখা দিতে পারে। খাওয়ার পরপরই দিনে বা রাতে কখনোই ঘুমানো যাবে না🔥। ঘুমানোর ঘণ্টাখানেক আগে খাওয়া শেষ করতে হবে। এরপর হাঁটাচলা করা কিংবা বসে থাকা আবশ্যক। নয়তো হজমে সমস্যা হয়ে শরীর দুর্বল হয়ে পরবে। তাই দুপুরে খাওয়ার 𝔉পর ঘুমানের অভ্যাস না থাকাই ভালো। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এটা একেবারেই ভিন্ন। শিশুরা দুপুরে ঘুমালে শরীর ও মেজাজ ভালো থাকে।
এদিকে বয়স্ক, অসুস্থ, দুর্বল ও কম ওজনের মানুষেরা এবং যারা দীর্ঘক্ষণ কোথাও ভ্রমণ করছেন তারা দুপুরে ঘুমিয়ে নিতে পারেন বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগী, হজমের সমস্য🌌া রয়েছে এমন ব্যক্তি কিংবা যাদের শরীরে ব্যথা বেশি হয় তাদের দুপুরে ঘুমানো যাবে না। এমন ব্যক্তিরা দুপুরে ঘুমালে শরীরে ভারী ভাব, খাবারে অ্যালার্জি, অত্যধিক মাথাব্যথা, নাকে জ্বালাভাব, ক্রনিক রাইনিটিস অথবা পেশিতে টান অনুভব হতে পারে। তাই এই অভ্যাস না থাকাই ভালো।
সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস