• ঢাকা
  • রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সকালে যে ৫টি পানীয় উপকারী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ৫, ২০২৪, ০৬:৪৭ পিএম
ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সকালে যে ৫টি পানীয় উপকারী
ছবি: সংগৃহীত

শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে না💯না সমস্যা শুরু হয়। পায়ে ব্যথা, কোমড় ব্যথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হয়। ব্যথার যন্ত্রণায় শয্যাশায়ী হয়েই বাকিটা জীবন কেটে যায়। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে গাঁটে গাঁটে ব্যথা ও প্রস্রাবের সং🅰ক্রমণ হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলেই ঝামেলা। মাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন খেলে বা ওজন বাড়লে কখনও কখনও ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। সেটি ক্রিস্টালের আকার নেয়। খাওয়া দাওয়ায় লাগাম টানা আর নিয়ম করে চলাফেরা করলেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমতে পারে। তবে কয়েকটি খাবার নিয়মিত খেলেও উপকার পাওয়া যায়।

চিকিৎসকেরা জানান, খাওয়া কমিয়েও যদি ইউরিক অ্যাসিড না কমে তবে খꦛাদ্যাভাসে কিছু খাবার বা পানীয় যুক্ত করতে হবে। যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কাজ করবে। প্রতিদিন সকালে এসব পানীয় আপনার খাদ্যাতালিকায় রাখুন। যেমন_

আমলকীর রস

ভিটামিন সি যুক্ত আমলকী ই⛎উরিক অ্যাসিড কমাতে বেশ কার্যকরী। আমলকীর  রস প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই ফল পাবেন।

লেবু পানি

সকালে কুসুম গরম পানিতে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন। এই লেবু পানি ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করে। সাধারণ খাবার হজমের সময় ইউরিক অཧ্যাসিড তৈরি হয়। চিকিৎসকেরা জানান, ভিটামিন সিযুক্ত লেবু অ্যাসি𒈔ডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার

ওজন কমাতে অনেকেই সকালে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেয়ে থাকেন। এই অভ্যাস ইউরিক অ্যাসিডে আক্রান্ত রোগীর জন্যও ভালো। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিয়ে ১ চা চামচ মধু ও ভিনিগার মিশিয়ে নিন। যা অতিরিক্ত ওজন কমাতে এবং ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেতে হবে। কেননা প্রত্যেক মানুষের বিএমআর ꦕআলাদা হয়। তাই ভিনিগার খাওয়ার মাত্রাও ভিন্ন হবে।

ধনে ভেজানো পানি

গরমে ডিটক্স ওয়াটার পান করছেন? জিরে বা ধনে ভেজানো পানি খেয়ে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে পারেন। এটি শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাবে। আবার নিয়ন্ꦐত্রণ করবে ইউরিক অ্যাসিডও। পুষ্টিবিদেরা জানান, ধনে ভেজানো পানি শরীরের কꦍ্যালোরি পোড়াতে দারুণ কার্যকর। এক গ্লাস পানিতে এক থেকে দুই চামচ গোটা ধনে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ছেঁকে সেই পানি পান করে নিন। উপকার পাবেন।

মেথি ভেজানো পানি

ডায়াবিটিস রোগীর জন্য় সেরা নিরামক হচ্ছে মেথি ভেজানো পানি। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। আবার শরীরের ইউরিক অ্যাসিডেও লাগাম টানে। মেথিতে আছে ভিটামিন কে, থায়ামিন, ফোলিক অ্যাসিড, রাইবোফ্লাভিন, নিয়া♚সিন, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি ৬। এ ছাড়াও রয়েছে কপার, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, আয়রন, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ। এটি হজমক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সেই পানি পান করুন। অনেক রোগই বশ হবে।

Link copied!