• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পুলিশ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ আহত ৩৫


নরসিংদী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২২, ০৭:৩১ পিএম
পুলিশ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ আহত ৩৫

নরসিংদীতে পুলিশ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ অন্༺তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আহতদের মধ্যে ১০ জন পুলিশ সদস্য রয়েছেন।

রোববার (২৮ আগস্ট) দুপুরে জেলার 𝔍মনোহরদীর হেতেমদি-ইটাখোলা সড়কের বাগবেড় এলাকায় এ ঘটনা ঘ💖টে।

আহতদের বিস্তারিত নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

জানা যায়, উপজেলার হেতেমদিতে বিএনপির সমাবেশে ♏য𓆉োগ দিতে নেতাকর্মীরা হাফিজপুরে জড়ো হতে থাকে। এক পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের বাধা দেয় পুলিশ।

তখন তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাঁদানে গ্যাস ও শর্টগানের গুলি ছুড়ে। পুলিশের গুলিতে কমপক্ষে𒊎 ৩৫ জন আহত হন। অপরদিকে নেতা-কর্মীদের ইটপাটকেলে পুলিশের ১০ সদস্য আহত হয়েছেন বল𓆏ে জানা গেছে।

বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল বলেন, “মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অনুমতি নিয়ে হেতেমদি-ইটাখোলায় আমরা সমাবেশ করার জন্য বেলা সাড়ে ১১টায় হাফিজপুর এলাকায় সমবেত হতে থাকি। এ সময় প্রায় ৪/৫ হাজার নেতাকর্মী নিয়ে আমি হেতেমদি-ইটাখোলায় সমাবেশ স্থ🎃লে যাওয়ার জন্য রওয়ানা হলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়।”

শাখাওয়াত হোসেন বকুল আরও বলেন, “এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে নেতা-কর্মীরা। পরে আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ছু𒀰ড়ে পুলিশ।”

তাছাড়া পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগের কর্মীরাও বিএনপির স🍸মর্থকদের ওপর হামলা চালায় বলে তিনি অভিযোগ করেন।

বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য দাবি করেন, ছাত্রলীগের হামলায় এবং পুলিশের গুলিতে তাদের প্রায় ২৫ জন গুলিবিদ্ধ। রামদায়ের কোপে ১০/১৫ জন আহত হন। দুইজনের চোখে গুলি লাগায় তাদের ঢাকাജর ইসলামীয়া চক্ষু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের ভাগলপুর জহিরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ শিবপুর, মনোহরদী ও নরসিংদীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।  

মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দীন জানান, বিএনপি নেতা-কর্মীদের হাফিজপুরে সভা করার কথা ছিল। 🦂কিন্তু তারা হাফিজপুর থেকে মিছিল নিয়ে হেতেমদি যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। তখন বিএনপি নেতাকর্মীরা পুল💫িশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে পুলিশ শর্টগানের গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

Link copied!