নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর একটি বেসরকারি হাসপাতালের সেফটিক ট্যাংকের বিস্ফোরণꦑের ঘটনা ঘটেছে। এতে হাসপাতালের থাকা অন্তত ১০ জন দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর আহত ৩ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।&🐲nbsp;
শনিবার (৩১ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে মাইজদী হাಞসপাতাল সড়কের আদর হাসপাত𒆙ালে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত ১০টার দিকে বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয় হাসপাতালের নিচতলায় থাকা ফার্মেসি। এ সময় সেখানে 𓃲থাকা ৩ জন গুরুতর আহত হয়। আহত হয় সড়কে থাকা আরও ৭ জন। পরে🌄 ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে উদ্ধার কাজ শুরু করেন।
আহতদের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল ও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনজনের অবস🌄্থা গুরুতর দেখে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
আদর হাসপাতালের ফার্মেসির দায়িত্বে থাকা মো. আব্দুল কাদেꦆর বলেন, “হাসপাতালের ভবনের নিচে বেসমেন্টে পান💮ির সেফটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে যান দিনমজুর আশিক ও রাফেল। তখন আমি ফার্মেসিতে ছিলাম না। পানির ট্যাংক পরিষ্কার করার সময় আকস্মিক বিস্ফোরণ হয়। এতে আমার ফার্মেসি দোকান তছনছ হয়ে উড়ে যায়। ওই সময় দোকানে থাকা কর্মচারী দুলাল, দিনমজুর আশিক ও রাফেল দগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। ফার্মেসিতে ১৭-১৮ লাখ টাকার ওষুধ ছিল।”
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ বলেন, “আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি। সেফটিক ট্যাংক বিস্ফোরিত অবস্থায় দেখেছি। ভেতরে কেউ আটকা পড়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়।🐎 আমাদের উদ্ধার কাজ চলছে।”