পর্তুগিজ গোলরক্ষক রিকার্ড পেরেইরার🐽 দৃঢ়তায় ২০০৪ ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টারে ইংল্যান্ডকে টাইব্রেকারে হারিয়েছিল পর্তুগাল। সেবার তিনটি পেনাল্টি রুখে দিয়েছিলেন তিনি।
দিয়োগো কস্তা যেন সেই রিকার্ডো পেরেইরার কার্বন কপি। এই গোলরক্ষকও রুখে দিলেন তিনꦅটি পেনাল্টি। তবে ডগলাস কস্তা একদিক দিয়ে পেরেইরাকে ছাড়িয়ে গেছেন। টানা তিনটি প🃏েনাল্টি রুখে দিয়েছেন এই পোর্তোর গোলরক্ষক।
পর্তুগাল দলে তারকার অভাব নেই। ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, বার্নারদো সিলভা, জোয়াও ফেলিক্স, ভিতিনহার মত ফুটবলাররা যেকোনো সময়েই ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু এমন দলে থেকেও যে পুরো ম্যাচের আকর্ষণ নিজেদের দিকে নেওয়🔴া যায়, সেটাই করে দেখালেন দিয়োগো কস্তা।
অথচ এই ম্যাচে নায়ক হওয়ার কথা ছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর। অতিরিক্ত সময়ের খেলায় পেনাল্টি মিস করেন আল নাসর তারকা। তার এই হতাশাকেই যেন দূর করার চেষ্টা করেন কস্তা। বেঞ্জামিন সিসকোর ওয়ান টু ওয়ানে একটি শট বা পা দিয়ে রুখে দিয়ে নিশ্চিত গোল♉ হজম থেকে পর্তুগালকে রক্ষা করেন তিনি।
দুর্দান্ত পারফর্ম করা দিয়োগো কস্তাকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সর্বত্র। পোর্তোর এই ফুটবলারকে প🙈্রথমে নজরে এনেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের কিংবদন্তি গোলরক্ষক ইকার ক্যাসিয়াস। ২০১৮ সালে প্রথম তিনিই তাকে দেখে বলেছিলেন কস্তা লম্বা ঘোড়ার রেসের জন্য এসেছে।
কস্তা পর্তুগালꦜের হয়ে স্লোভেনিয়া ম্যাচের আগ পর্যন্ত ২৪টি পেনাল্টির মুখোমুখি হয়েছেন। যার ভেতর ১০টি পেনাল্টিই রুখে দেন তিনি যা প্রায় শতাংশের হিসেবে প্রায় ৪০ এর উপরে।
তিনি ক্লাব পর্যায়ে এর আগে রাউন্ড অফ সিক্সটিনে আর্সেনালের বিপক্ষে টাইব্রেকারে মুখোমুখি হয়ে একটি পেনাল্টিও রুখতে পারেননি৷ অথচ 💟পܫর্তুগালের হয়ে ঠিকই টানা তিনটি পেনাল্টি রুখে দেন।