বেনাপোল স্থল🌊বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২ লাখ ജ৩১ হাজার ৪০ পিস ডিম আমদানি করা হয়েছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে ডিমের ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। পরে রাতেই বন্দর থেকে খালাস হয়।
আমদানি করা এই ডিমের বাংলাদেশি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রাতুল ইন্টারন্যাশনাল এবং ভারতের এক্সপোর🌃্টার্স শ্রি লাক্সমি নারায়ণ ভাণ্ডার।
কাস্টমস সূত্র জানায়, আমদানি করা এসব ডিমের মূল্য ১১ হাজার ২৭২ মার্কিন ডলার। প্রতি ডজন ডিমের আমদানি মূল্য শূন্য দশমিক ৫৬ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রতিটি ডিমের মূল্য পড়ে ৫ টা🅰কা। প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ৩৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব পরিশোধ করে প্রতিটি ডিমের মূল্য দাঁড়ায় ৭ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম কত বিক্রি করা হবে, তা এখনো জানা যায়নি।
ঢাকার আমদানিকারক পও্রতিষ্ঠান হাইড্রো ল্যান্ড সলুশন ভারত থেকে এই ২ লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম আমদানি করেছে। ডিমཧের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কলকাতার শ্রী লক্ষ্মী এন্টারপ্রাইজ।
আমদানিকারকের পক্ষে ডিমের চালানটি খালাসের জন্য▨ কাস্টমস হাউসে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দাখিল করেছেন সিঅ্🍒যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল এন্টারপ্রাইজ।
বেনাপোলের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা বিনয় কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, “আমদানি করা ডিম খাওয়ার উপযোগী কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সঠিক পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট আমদানিকারকের আমদানি ডকুমেন্টস পেয়েছি। ডিমে༺র চালানটি দ্রুত খালাসের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”
ব✨েনাপোল কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়েত হোসেন বলেন, “ভারত থেকে আমদানি করা ডিমের চালান বেনাপোল বন্দরের ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডে রাখা হয়েছে। রাজস্ব আদায় করে যত দ্রুত সম্ভব ডিমের চালাটি খালাস করে ✤দেওয়া হবে আজই। ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডের কাস্টমস কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”
বেনা♈পোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ জানান, ডিমের বাজারের অস্থিরতা নিরসনের জন্য আরও বেশি ডিম আমদানি দরকার। মাঝে আমদানি বন্ধ ছিল।
আবার🌟 শুরু হয়েছে। ডিম আমদানি হলে বাংলাদেশের মানুষ স্বল্পমূল্যে ডিম ক্রয় করতে পারবে বলে মন্তব্য করেন তি💖নি।