শিগগিরেই সুখবর আসছে ঢাকার জনপ্রিয় গণপরিবহন▨ মেট্রোরেল নিয়ে। ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া স্টেশনে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছিল গত সপ্তাহে। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) স্টেশন চালুর কারিগরি নানাদিক পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। সেই সঙ্গে শুক্রবার মেট্রোরেল চলাচল শুরু করার জন্য ইতোমধ্যে জনবলের কাজের পালা (রোস্টার) ঠিক হয়ে গেছে।
ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) নতুন ব্যবꦑস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) দায়িত্ব পেয়েছেন♔ মোহাম্মদ আবদুর রউফ। তিনি দায়িত্ব নিয়েই দ্রুত কাজীপাড়া স্টেশন চালুর ওপর জোর দেন। একই সঙ্গে শুক্রবারে মেট্রোরেল চলাচল শুরু করার উদ্যোগ নেন। খবর প্রথম আলোর।
আবদুর রউফ জানান, কাজীপাড়া স্টেশন চালুর বিষয়ে শুক্র ও শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) কারিগরি দল ও জাপানি পরামর্শক কাজ করেছেন। স্টেশনটি স্থানীয়ভাবে পাওয়া যন্ত্রপাতি, সরঞ্জাম ও উপকরণ দিয়ে মেরামত করা হচ্ছে। তবে মিরপুর-১০ স্টেশন চালু করতে আরও কিছু সময় লাগ♍বে। চেষ্টা থাকবে যথাসম্ভব দ্রুত চালু করা। ডিএমটিসিএলের নতুন এমডি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য দ্রুত যাত্রীদেꦐর স্বস্তি দেওয়া। এ জন্য সাশ্রয়ী তবে নিরাপদ রক্ষণাবেক্ষণের চেষ্টা চলছে।”
অন্তর্বর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবীর খান দায়িত্ব নেওয়ার পর ছুটির দিন শুক্রবারও মেট𒐪্রোরেল চালু রাখার নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এরপর ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ ছুটির দিনে বেলা তিনটা থেকে রাত পর্যন্ত মেট্রোরেল চালুর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ 🐈শুরু করে।
প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুলাই তৎকালীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর ১০ স্টেশন ধ্বংসপ্রাপ্ত। বিশেষজ্ঞরা জানি🎀য়েছেন, এটা এক বছরেও যন্ত্রপাতি এনে সচল করা সম্ভব হবে না।
সে সময় ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশন চালু করতে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার মতো খরচ করতে হবে।༒ অবশ্য এখন সংস্থাটির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, দুটি স্টেশন মেরামতের ব্যয় ৫০ কোটি টাকা নাও ছাড়াতে পারে।
