১৮৭৬ সালে ইতিহাসের প্রথম টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে। সেই থেকে ১৪৮ বছর পার হয়ে গেছে। লম্বা পথচলায় টেস্টের ইতিহাস সমৃদ্ধ করার মতো ব্যাটারের অভাব ছিল না কোনোকালেই। আর সেই তালিকায় বর্তমানে নিজেকে প্রমাণ করে চলেছেন জো রুট। কোভিড পরবর্তী সময়ে নিজের টেস্ট ক্রিকেট পরিসংখ্যানকে নিয়ে গিয়েছিলেন অন্য এক উচ্চতায়। ‘বাজবল’ তত্ত্ব আগমনের পর সেটা আরও ধারা🔯লো হয়েছে।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান ওয়েলিংটন টেস্টেও নিজের ব্যাটে রানের দেখা বেশ ভালোই পেয়েছেন রুট। দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডের হয়ে অপরাজিত আছেন ৭৩ রানে। যা রুটকে নিয়ে গিয়েছে টেস্ট ক্রিকেটের অন্যতম বিরল এক তালিকায়। যেখা✱নে তার ꦆসঙ্গী কেবল শচীন টেন্ডুলকার, জ্যাক ক্যালিস ও রিকি পন্টিং।
ওয়েলিংটনের এই ফিফটি ছিল জো রুটের তিন ফরম্যাটের ক্যারিয়ারে ১০০তম পঞ্চাশ পেরুনো ইনিংস। সাদা পোশাকে আর লাল বলে জো রু𒁏টের সেঞ্চুরি ৩৫টি। আর এবার পেয়েছেন ৬৫তম ফিফটি। যা তাকে নিয়ে গিয়েছে শততম পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস খেলার এলিট ক্লাবে। এই তালিকায় ১০৩টি পঞ্চাশ পেরুনো ইনিংস আছে রিকি পন্টিং এবং জ্যাক ক্যালিসের। আর সবꦰার ওপরে আছেন শচীন টেন্ডুলকার।
প্রায় দুই যুগের লম্বা ক্যারিয়ারে শচীন খেলেছেন ১১৯টি পঞ্চাশ পেরুনো ইনিংস। ৫১টি টেস্ট সেঞ্চুরি তার নামের পাশে, সঙ্গে আছে ৬৮ টেস্ট ফিফটি। পন্টিংয়ের𒊎 সেঞ্চুরি ৪১ আর ফিফটি ৬২টি। জ্যাক ক্যালিসের 🧸সেঞ্চুরি ৪৫টি। আর ফিফটি আছে ৫৮টি। এদের পরেই অবস্থান রুটের।
কাকতালীয়ভাবে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকাতেও শীর্ষ তিনে আছেন শচীন, প𓄧ন্টিং ও ক্যালিস। এরপরে আছেন রাহুল দ্রাবিড়। আর পঞ্চম স্থানে আছেন জো রুট। এই ব্যাটারের যে ফর্ম, তাতে টেস্ট ক্রিকেটে আরও বেশ কিছু রেকর্ড তিনি নিজের দখলে আনতে পারবেন বলে মনে করা হচ্ছে।